
জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয় দেখা দেয়ায় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রায় আধঘণ্টার মতো সময় ইমিগ্রেশনে ধীরগতি দেখা দিয়েছিল। তবে জেনারেটরের মাধ্যমে লাগেজ বেল্ট, চেক ইন কাউন্টার ও বোর্ডিং ব্রিজের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখা হয়। বিমানবন্দরে কিছু এসি বন্ধ ও কিছু এসির ব্যবহার সীমিত করা হয়।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. কামরুল ইসলাম বলেন, বিমানবন্দরের প্রতিটি বিভাগ সচল আছে। এখন পর্যন্ত সবকিছু স্বাভাবিকভাবেই চলছে।
সন্ধ্যার আগে বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয় বলে জানিয়েছেন ডেসকোর এমডি কাওসার আমির আলী। তিনি জানান, বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাজধানীর এয়ারপোর্ট ও উত্তরা এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে যে, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ডেসকোর সম্পূর্ণ বিতরণ এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করা সম্ভব হবে।