বক্স অফিসে এবার থরের রাজত্ব

ফিচার ডেস্ক

থর: লাভ অ্যান্ড থান্ডার সিনেমায় ক্রিস হেমসওয়ার্থ

মুক্তির শুরু থেকেই ভালো আয় করছে থর: লাভ অ্যান্ড থান্ডার দ্বিতীয় সপ্তাহেও ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে সিনেমাটি। মুক্তির পর দ্বিতীয় শুক্রবার সিনেমাটি আয় করেছে কোটি ৩৮ লাখ ডলার। যদিও প্রথম শুক্রবারের তুলনায় আয় মাত্র ২০ শতাংশ, কিন্তু বক্স অফিসে অন্যান্য সিনেমার তুলনায় এগিয়ে থর। এমনকি ডক্টর স্ট্রেঞ্জ ইন দ্য মাল্টিভার্স অব ম্যাডনেসের আয় পড়ে গিয়েছিল ৮১ শতাংশ। স্পাইডার ম্যান: নো ওয়ে হোমের আয় কমেছিল ৮৪ শতাংশ। ধারণা করা হচ্ছে, দ্বিতীয় সপ্তাহে আনুমানিক হাজার ৩৭৫টি স্থান থেকে মোট আয় হবে সাড়ে কোটি ডলার।

সব মিলিয়ে আমেরিকায় থর: লাভ অ্যান্ড থান্ডারের আয় হতে পারে প্রায় ২৩ কোটি ডলার। সে হিসেবে সিনেমাটি হবে বছরের ষষ্ঠ সর্বোচ্চ আয়কারী সিনেমা। সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে হয়্যার দ্য ক্রডাড সিং মার্ডার মিস্ট্রি জনরার সিনেমাটি সপ্তাহান্তে দেড় কোটি ডলার আয় করতে পারবে বলে ধারণা। সিনেমাটি সমালোচকরা পছন্দ করেননি। রটেন টমেটোজে রেটিং পেয়েছে মাত্র ৩৮ শতাংশ।

স্যামুয়েল জ্যাকসন অভিনীত পওস অব ফিউরি: দ্য লেজেন্ড অব হ্যাঙ্ক সাড়া ফেলতে পারেনি। সাড়ে তিন হাজার স্ক্রিন থেকে সিনেমাটি সপ্তাহ শেষে ৬০ লাখ ডলারের কিছু বেশি আয় করতে পারে। সিনেমাটি পরিবার নিয়ে দেখার মতো হলেও ভালো করতে পারছে না। কেননা দর্শকরা এখনো মিনিয়নস: দ্য রাইজ অব গ্রু থর দেখতেই বেশি আগ্রহী। মিনিয়নসের একটি বড় ভক্তকুল রয়েছে এবং দেখা যাচ্ছে সিনেমাটি তৃতীয় সপ্তাহেও প্রায় আড়াই কোটি ডলার আয় করার সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তবে থামছে না টপ গান ম্যাভেরিকের জয়যাত্রা। অষ্টম সপ্তাহে এসেও সিনেমাটি দশমিক কোটি ডলার আয় করে নিতে পারে বলে ধারণা।

থর: লাভ অ্যান্ড থান্ডার নিয়ে দর্শকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া থাকলেও আয়ের ক্ষেত্রে তা খুব একটা প্রভাব ফেলছে না। রাসেল ক্রো, নাটালি পোর্টম্যান, ক্রিস হেমসওয়ার্থকে নিয়ে লঘু ধারার যে গল্পটি টাইকা ওয়াইটিটি এনেছেন দর্শক তা একাধিকবারই দেখেছেন।

 

সূত্র: ভ্যারাইটি

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন