২০১১ সালের পর তামার দামে সর্বোচ্চ দরপতন

বণিক বার্তা ডেস্ক

এক প্রান্তিকের মধ্যে লন্ডন মেটাল এক্সচেঞ্জে (এলএমই) সর্বোচ্চ দরপতন দেখল তামার দাম। বৃহস্পতিবার এমনটা দেখা যায়, যা ২০১১ সালে চীনে কভিড-১৯-এর কারণে আরোপিত লকডাউন চাহিদা সংকোচনের দ্বারা তৈরি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শ্লথ হয়ে আসার পর সর্বোচ্চ দরপতন। অন্য শিল্প ধাতুগুলোয় সময়ে কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দরপতনের দৃশ্য দেখে, ফলে ২০-৪০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যহ্রাস অবলোকন করে।

সময়ে এলএমইতে তামার বাজার আদর্শ দশমিক শতাংশ কমে প্রতি টন তামার দাম দাঁড়ায় হাজার ২৬৫ ডলার ৫০ সেন্ট, যা এপ্রিলের পর প্রায় ২০ দশমিক শতাংশ কম। এর আগে ২০২০ সালের প্রথম প্রান্তিকে তামার দাম কমে আসে ১৯ দশমিক শতাংশ। বিশ্বব্যাপী কভিড-১৯-এর মারাত্মক সংক্রমণের ফলে এমনটা দেখা যায়। ২০১১ সালের পর ওই সময় এটি ছিল শিল্প ধাতুটির সর্বোচ্চ দরপতনের দৃশ্য।

বছরের তৃতীয় প্রান্তিক তামার দাম কমে হাজার থেকে হাজার ৫০০ ডলার পর্যন্ত স্পর্শ করতে পারে বলে মনে করছেন কমার্জব্যাংকের বিশ্লেষক ড্যানিয়েল ব্রিজম্যান। তবে বছরের শেষ নাগাদ শিল্পধাতুটির দাম বাড়তে পারে বলেও মত তার। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যমান অর্থনৈতিক মন্দায় ধাতুগুলোর দাম কমতে শুরু করেছে।

এছাড়া অনেক বিশ্লেষকও সামনের দিনগুলোয় তামার দাম আরো কমে আসার সম্ভাবনা দেখছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সুদের হার বাড়ানোয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শ্লথ হয়ে আসতে পারে, এমন আশঙ্কায় দাম হ্রাসের চিত্র দেখা যেতে পারে বলে মত সংশ্লিষ্টদের।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন