গত মে মাসে
জাপানের ভোক্তা
মূল্যস্ফীতি ছিল ২ দশমিক ১
শতাংশ।
যা ২০১৫
এর মার্চ
পরবর্তী সর্বোচ্চ। শুক্রবার
জাপানের ইন্টার্নাল
অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য
নিশ্চিত হয়েছে। খবর
কিয়োদো এজেন্সি।
টানা দুই
মাস জাপানের
মূল্যস্ফীতি ছিল ২ দশমিক ১
শতাংশ।
অবশ্য এপ্রিলে
দীর্ঘদিন পর
২ শতাংশ
মূল্যস্ফীতির লক্ষামাত্রা পূরণ করেছিল জাপান। করোনা
মহামারীর আগের
কয়েক বছরে
তীব্র মূল্য
সংকোচনের মধ্য
দিয়ে যাচ্ছিল
এশিয়ার দ্বিতীয়
বৃহত্তম অর্থনীতিটি।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বেশিরভাগ অর্থনীতি যেখানে
সুদহার বাড়ানো
শুরু করে
তখন মুদ্রানীতি
শিথিল করেছে
জাপানের কেন্দ্রীয়
ব্যাংক।
সম্প্রতি মুদ্রা
বাজারে ইয়েনের
মান ২৪
বছরের সর্বনিম্নে
দাঁড়ায়।
গাড়ি ও
অন্যান্য পণ্যের
চাহিদা বৃদ্ধির
বিপরীতে কভিড-১৯ লকডাউনের
কারণে সৃষ্ট
সরবরাহ চেইন
সংকটে যুক্তরাষ্ট্রসহ
বেশিরভাগ দেশে
কয়েক মাস
ধরে মূল্যস্ফীতি
বাড়ছে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার
হামলা এ
সংকট আরও
তীব্রতর করেছে। বর্তমানে
বিশ্বের অনেক
দেশেই জ্বালানি
ও খাদ্য
পণ্যের দাম
আকাশচুম্বি।