আ.লীগের শিল্প ও বাণিজ্য উপকমিটির অনুষ্ঠানে বক্তারা

প্রধানমন্ত্রীর সাহসী পদক্ষেপে মহামারীর ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হচ্ছে

নিজস্ব প্রতিবেদক

মহামারীতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড যেন স্থবির না হয়, সেজন্য আর্থিক সহায়তার আওতায় প্রধানমন্ত্রী প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাহসী পদক্ষেপের কারণে মহামারীর ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হচ্ছে। গতকাল আওয়ামী লীগের শিল্প বাণিজ্যবিষয়ক উপকমিটি আয়োজিত করোনাকালীন শিল্প বাণিজ্য উন্নয়নে জননেত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন বক্তারা।

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য এবং শিল্প বাণিজ্যবিষয়ক উপকমিটির চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সড়ক পরিবহন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এছাড়া এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসীম উদ্দিন এবং ডি সিসিআইয়ের সভাপতি এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের শিল্প বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, করোনায় সব দেশে যখন হিমশিম অবস্থা তখন আমাদের প্রধানমন্ত্রী জীবন-জীবিকা টিকিয়ে রাখতে দূরদর্শী মতামত দিয়েছেন।  

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, করোনায় শত সমালোচনার পরেও গার্মেন্ট শিল্পের পাশে ছিলেন শেখ হাসিনা। ফলে শিল্প আজ রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে।

ডি সিসিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, করোনা মহামারীতে যখন মানুষের জীবন-জীবিকায় অনিশ্চয়তা দেখা দেয় তখন প্রধানমন্ত্রী তিন বছর মেয়াদি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসীম উদ্দিন বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী ব্যবসাবান্ধব। মহামারীকালে ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ কোরামিনের মতো কাজ করেছে। ঋণ না পেলে হয়তো অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যেত।

স্বাগত বক্তব্যে আওয়ামী লীগের শিল্প ও বণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, দেশে করোনা মহামারি শুরুর পরপরই প্রধানমন্ত্রী প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন। এতে আমাদের রপ্তানিখাত ভালো করেছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ব্যবসাবান্ধব সরকার, শ্রমিকবান্ধব সরকার। এ সরকার কাউকেই ছোট করে দেখে না।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন