তৈরি পোশাক খাত

যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউ থেকে বাড়তি রপ্তানি আদেশের প্রত্যাশা

বণিক বার্তা অনলাইন

২০২০ সালের বিপর্যয় কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করে যাচ্ছে টেক্সটাইল এবং পোশাক ব্র্যান্ডগুলো। এ ক্ষেত্রে বহুমুখী প্রচেষ্টায় আছে তারা। বিশেষ করে যখন নভেল করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে চীনের বিশাল পোশাক ও বস্ত্র উৎপাদন খাতের গতি কমে গেছে, তখন দক্ষিণ এশিয়ায় চাহিদা বাড়ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলো বিকল্প সোর্স খুঁজছে। আর এই অনুসন্ধানে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ ও ভারত। পোশাক ও বস্ত্র খাতের কোয়ালিটি কন্ট্রোল এবং সাপ্লাই চেইন অডিট সংস্থা (কিউআইএমএ) তাদের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়। 

কিউআইএমএর প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালে করোনা মহামারীর কারণে টেক্সটাইল এবং পোশাক খাত যে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিল তা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে শিল্পটি।  চীনের প্রতি আগ্রহ হারালেও দেখা গেছে দক্ষিণ এশিয়ার একাধিক সোর্সিং মার্কেটে খাতটির ব্যাপক প্রশারও ঘটছে। বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার টেক্সটাইল হাবগুলির প্রবৃদ্ধি চোখে পড়ার মতো। ২০১৯ সালের মহামারীর আগের তুলনায় চলতি বছরের প্রথমার্ধে বাংলাদেশ ও ভারতের ক্ষেত্রে এ বৃদ্ধি যাথাক্রমে ৬৬ ও ৮১ শতাংশের বেশি।

এ ছাড়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম; দক্ষিণ ও ল্যাটিন আমেরিকার দেশ মেক্সিকো, হাইতি, গুয়াতেমালা এবং ভূমধ্যসাগরীয় দেশ তুরস্ক, মরক্কো, জর্ডান, মিশরের পোশাক খাতে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে বলে জানায় কিউআইএমএ।

ঐতিহ্যগতভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নে এ খাতের ব্যাপক চাহিদা থাকলেও মার্কিন ব্র্যান্ডগুলোও এ তালিকায় উঠে এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন