আগামী নয় বছর বা ২০৩০ সালের মধ্যে গ্লোবাল ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে অন্যতম হবে বাংলাদেশের ওয়ালটন—এমন দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মুর্শেদ। বুধবার রাতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরের হোটেল প্রেসিডেন্ট উইলসনের বলরুমে অনুষ্ঠিত রোড শোর সমাপনী অধিবেশনে ধন্যবাদ জ্ঞাপনকালে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বিদেশী বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্দেশ্যে ‘ইনভেস্টর সামিট: বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেটস’
শীর্ষক ওই রোড শোর আয়োজন করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। রোড শোতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, জেনেভায় জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মো. মোস্তাফিজুর রহমান, বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সেক্রেটারি এনএম জিয়াউল আলম, অর্থ বিভাগের সিনিয়র সেক্রেটারি আব্দুর রউফ তালুকদার, যুগ্ম সচিব সিরাজুন নূর চৌধুরী, বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম, সমবায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হারুন-অর-রশিদ বিশ্বাস, বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহম্মেদ ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে গোলাম মুর্শেদ বলেন, এক যুগ আগেও মানুষকে প্রতিবেশীর বাড়ির রেফ্রিজারেটরে খাবার সংরক্ষণের জন্য যেতে হতো, যা তাদের জন্য ছিল অবমাননাকর। কারণ অন্যের বাড়ির ফ্রিজে খাবার রাখতে গিয়ে অনেক সময়ই কটু কথা শুনতে হতো। কিন্তু ১২ বছরের মধ্যে সেই চিত্র পাল্টে গেছে। বাংলাদেশের সব শ্রেণীর মানুষই এখন রেফ্রিজারেটর কেনার সামর্থ্য অর্জন করেছে। কারণ বর্তমানে রেফ্রিজারেটরসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিকস ও প্রযুক্তিপণ্য মূল্যসাশ্রয়ী, যা সম্ভব হয়েছে বর্তমান সরকারপ্রধান এবং সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানুষদের নেয়া সময়োপযোগী পদক্ষেপের কারণে। —বিজ্ঞপ্তি