১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে নিটল ইন্স্যুরেন্স

বার্ষিক ইপিএস কমেছে ১২ শতাংশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে নিটল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। আগামী ২০ জুন বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা আহ্বান করা হয়েছে। -সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৪ মে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে নিটল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে টাকা ৮৪ পয়সা। আগের হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল টাকা ২২ পয়সা। হিসাবে সদ্যসমাপ্ত হিসাব বছরে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস কমেছে ৩৮ পয়সা বা ১২ শতাংশ। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ২৩ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ২৫ টাকা ৮৯ পয়সা।

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় নিটল ইন্স্যুরেন্স। ২০১৮ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল তারা। সে বছর কোম্পানিটির ইপিএস ছিল টাকা ৯৬ পয়সা।

সর্বশেষ সিপিএ (ক্লেইম পেয়িং অ্যাবিলিটি) রেটিংয়ে নিটল ইন্স্যুরেন্সের অবস্থান ডাবল ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত গত বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল নিটল ইন্স্যুরেন্স শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ৫৬ টাকা ৫০ পয়সা। সমাপনী দর ছিল ৫৬ টাকা ৫০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ২১ টাকা ৮০ পয়সা থেকে ৭৩ টাকা ৮০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করেছে।

২০০৫ সালে শেয়ারবাজারে আসা নিটল ইন্স্যুরেন্সের অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৪০ কোটি ২০ লাখ ৮০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৬৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ারের ৩৫ শতাংশ উদ্যোক্তা-পরিচালক, দশমিক শূন্য শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী বাকি ৫৬ দশমিক ৯১ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন