চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নিউ লাইন ক্লথিংস লিমিটেডের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৯২ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৮৯ পয়সা। এ হিসাবে প্রথমার্ধে কোম্পানিটির ইপিএস ৩ পয়সা বা ৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেড়েছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ৪৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা ৭৭ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে নিউ লাইন ক্লথিংস। এর মধ্যে ৫ শতাংশ নগদ ও বাকি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা। ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ২৩ টাকা ৮৩ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ২৪ টাকা ৫৫ পয়সা।
সর্বশেষ রেটিং অনুসারে নিউ লাইন ক্লথিংসের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ট্রিপল বি মাইনাস’
ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-ফোর’। ২০১৭ থেকে ২০১৯ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত ও ২০২০ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)।
২০১৯ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল নিউ লাইন ক্লথিংস। এর মধ্যে ৩ শতাংশ নগদ ও ৭ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ।
২০১৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৭৮ কোটি ৫৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৯৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ৭ কোটি ৮৫ লাখ ৩২ হাজার ৬৫০। এর ৩০ দশমিক ৮২ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ১৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বাকি ৫৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।
