দুদিন স্পট মার্কেটে যমুনা অয়েল

নিজস্ব প্রতিবেদক

আগামী রবি সোমবার যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার কেবল স্পট মার্কেটে লেনদেন হবে। দুদিন ব্লক মার্কেটে কোম্পানিটির লেনদেন স্পট সেটেলমেন্ট সাইকেলের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হবে। ১৯ জানুয়ারি বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট থাকায় সেদিন কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ টাকা ১৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২১ টাকা ১৯ পয়সা। ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৬১ টাকা ৪০ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৬৭ টাকা ৬১ পয়সা। আগামী ১৩ মার্চ বেলা ২টায় কোম্পানিটির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) যমুনা অয়েলের ইপিএস হয়েছে টাকা পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল টাকা ৫৮ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৭৪ টাকা ৫৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৬১ টাকা ৪০ পয়সা।

২০১৯ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল যমুনা অয়েল। ২০১৮ হিসাব বছরেও একই হারে নগদ লভ্যাংশ দেয় তারা। এছাড়া ২০১৭ হিসাব বছরে ১১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

ডিএসইতে বৃহস্পতিবার যমুনা অয়েল শেয়ারের সর্বশেষ সমাপনী দর ছিল ১৭৩ টাকা ৯০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ১৩২ টাকা ৮০ পয়সা ১৭৬ টাকা ৬০ পয়সা।

২০০৭ সালে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ৩০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১১০ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে হাজার ৭৭৩ কোটি ২৯ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট ১১ কোটি লাখ ২৪ হাজার ৬০০ শেয়ারের মধ্যে ৬০ দশমিক শূন্য শতাংশ বাংলাদেশ সরকারের হাতে, ২৭ দশমিক ২৮ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, দশমিক শতাংশ বিদেশী বিনিয়োগকারী বাকি ১১ দশমিক ৪৪ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন