কভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহায়ক হতে পারে ‘হোম টেস্ট’

বণিক বার্তা ডেস্ক

করোনাভাইরাস মহামারী শুরু হওয়ার ১০ মাস অতিবাহিত হতে চলেছে। কিন্তু একটি র্যাপিড (দ্রুততম সময়ে), সাশ্রয়ী ঘরে বসে করা যায় এমন টেস্ট উপলব্ধ করতে পারছে না কোনো কোম্পানি।

তবে ধরনের টেস্টের জন্য প্রযুক্তি উপলব্ধ আছে এবং এর প্রাথমিক সংস্করণ নার্সিং হোম স্কুলগুলোতে ব্যবহূত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে একটি টেস্ট দ্বারা মহামারীর ইতি টানা সম্ভব নয়।

তবে এমন কোনো টেস্ট যদি উপলব্ধ করা যায়, যেটি বাসাতেই করা যাবে এবং কয়েক মিনিটের মধ্যে যার ফল জানা সম্ভব হবে, তাহলে সেটি ভাইরাসের বিস্তৃতি রোধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে। বিশেষ করে কোনো এলাকায় দ্রুত প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়লে তাত্ক্ষণিকভাবে তার গতি শ্লথ করতে কর্তৃপক্ষগুলোর তরফ থেকে বিতরণ করা যেতে পারে ধরনের র্যাপিড টেস্টের কিট।

বায়োমেডিকেল ডায়াগনস্টিক প্রফেসর মারা জি. আসপিনাল বলেন, এমন একটা সময়, যখন প্রচুর মানুষ মনে করছে নিজেদের জীবনের ওপর তাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই, সেই সময়ে এটা তাদের একটা শক্তি ফিরিয়ে দেবে। এটা কোনো ছোট ব্যাপার নয়।

তবে কোস্টকোর মতো কেউ কেউ এরই মধ্যে ঘরে বসে করা যায় এমন টেস্ট কিট বিক্রি করছে। যদিও সেগুলো বেশ দামি। যা কিনতে প্রায় ১৩০ ডলার পর্যন্ত খরচ পড়বে। অবশ্য এমন টেস্টও বিকশিত হচ্ছে যা ডলার খরচে এবং ১৫ মিনিটের মধ্যে ফল দেবে। তবে সঠিক ফল দেয়ার বিষয়টিও সে সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে।

ওয়াশিংটন পোস্ট

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন