রুয়ান্ডার চা রফতানিতে ১২% প্রবৃদ্ধি

বণিক বার্তা ডেস্ক

পূর্ব আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডার অন্যতম রফতানি পণ্য চা। বিদায়ী ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশটি থেকে পানীয় পণ্যটির রফতানি আগের অর্থবছরের তুলনায় বেড়ে সাড়ে ৩২ হাজার টন ছাড়িয়ে গেছে। রফতানির পরিমাণ বৃদ্ধির পাশাপাশি বিদায়ী অর্থবছরে চা রফতানি বাবদ রুয়ান্ডার আয় আগের অর্থবছরের তুলনায় ১২ শতাংশ বেড়েছে। দেশটির ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (এনএইডিবি) সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে তথ্য জানানো হয়েছে। খবর অলআফ্রিকাডটকম বিজনেস রেকর্ডার।

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, জুনে শেষ হওয়া ২০১৯-২০ অর্থবছরে রুয়ান্ডা থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে সব মিলিয়ে ৩২ হাজার ৬০০ টনের কিছু বেশি চা রফতানি হয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে দেশটি থেকে পানীয় পণ্যটির রফতানি বেড়েছে শতাংশ। ২০১৮-২৯ অর্থবছরে রুয়ান্ডা থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে সব মিলিয়ে ৩০ হাজার ৫০০ টনের কিছু বেশি চা রফতানি হয়েছে। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে দেশটি থেকে পানীয় পণ্যটির রফতানি বেড়েছে হাজার ১০০ টনের কিছু বেশি।

রফতানি বৃদ্ধির পাশাপাশি ২০১৯-২০ অর্থবছরে রুয়ান্ডার চা রফতানি বাবদ আয়ও বাড়তির দিকে ছিল। এনএইডিবি প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবছরে চা রফতানি বাবদ রুয়ান্ডার আয় কোটি ৩০ লাখ ডলার বা হাজার কোটি রুয়ান্ডান ফ্রাঙ্ক ছাড়িয়েছে, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে চা রফতানি বাবদ রুয়ান্ডার আয় ছিল কোটি ৩০ লাখ ডলার বা হাজার কোটি রুয়ান্ডান ফ্রাঙ্ক। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে চা রফতানি করে দেশটির আয় বেড়েছে কোটি ডলার বা হাজার কোটি রুয়ান্ডান ফ্রাঙ্ক।

প্রতিষ্ঠানটির যোগাযোগ কর্মকর্তা পিএন তিওয়ারি বলেন, ২০১৯-২০ অর্থবছরজুড়ে রুয়ান্ডার চা উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি বজায় ছিল। এর প্রভাব পড়েছে পানীয় পণ্যটির রফতানি বাণিজ্যে। বাড়তি উৎপাদনের জের ধরে অর্থবছরজুড়ে রুয়ান্ডা থেকে চা রফতানি বেড়েছে। একই সঙ্গে সময় আন্তর্জাতিক বাজারে চায়ের দাম তুলনামূলক বেশি ছিল। এর জের ধরে অর্থবছরজুড়ে পানীয় পণ্যটি রফতানি করে বাড়তি আয় করেছে দেশটি। এক বছরের ব্যবধানে রুয়ান্ডা থেকে চা রফতানি শতাংশ রফতানি বাবদ আয় ১২ শতাংশ বেড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন