ইস্পাত ও আকরিক লোহা

৬ মাসে ৬৮ লাখ টন আমদানি ভিয়েতনামের

বণিক বার্তা ডেস্ক

ইস্পাত আকরিক লোহার ক্ষেত্রে আমদানিনির্ভর দেশ ভিয়েতনাম। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন) দেশটিতে শিল্প ধাতু দুটির সম্মিলিত আমদানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় সাড়ে শতাংশ কমে ৭০ লাখ টনের নিচে নেমে এসেছে। সময় ইস্পাত আকরিক লোহা আমদানি বাবদ দেশটির ব্যয় কমেছে ১৬ শতাংশের বেশি। ভিয়েতনাম স্টিল অ্যাসোসিয়েশনের সর্বশেষ মাসভিত্তিক প্রতিবেদনে তথ্য জানানো হয়েছে। খবর সিনহুয়া মেটাল বুলেটিন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ভিয়েতনামিজ আমদানিকারকরা আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সব মিলিয়ে ৬৮ লাখ টন ইস্পাত আকরিক লোহা আমদানি করেছেন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় দশমিক শতাংশ কম। সময় ইস্পাত আকরিক লোহা আমদানি বাবদ ভিয়েতনামিজ আমদানিকারকদের ব্যয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ দশমিক শতাংশ কমেছে। গত জানুয়ারি-জুন সময়ে শিল্প ধাতু দুটির আমদানি বাবদ ভিয়েতনামিজ আমদানিকারকদের ব্যয় হয়েছে সব মিলিয়ে ৪০০ কোটি ডলার।

চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ভিয়েতনামিজ আমদানিকারকরা চীন, জাপান দক্ষিণ কোরিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি ইস্পাত আকরিক লোহা আমদানি করেছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এদিকে মাসভিত্তিক হিসাবে, সর্বশেষ জুনে ভিয়েতনামের বাজারে সব মিলিয়ে ১৩ লাখ টন ইস্পাত আকরিক লোহা আমদানি হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২০ দশমিক শতাংশ বেশি। সময় শিল্প ধাতু দুটি আমদানি করতে গিয়ে দেশটির আমদানিকারকদের মোট ৬৭ কোটি ডলার ব্যয় হয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে বাবদ দেশটির ব্যয় কমেছে দশমিক শতাংশ।

উল্লেখ্য, গত বছর ভিয়েতনামের বাজারে সব মিলিয়ে কোটি ৪৬ লাখ টন ইস্পাত আকরিক লোহা আমদানি হয়েছিল বলে জানিয়েছে দেশটির জেনারেল স্ট্যাটিস্টিকস অফিস, যা আগের বছরের তুলনায় দশমিক শতাংশ বেশি। ২০১৯ সালে ইস্পাত আকরিক লোহা আমদানিতে ভিয়েতনামিজ আমদানিকারকদের সব মিলিয়ে ৯৫০ কোটি ডলার ব্যয় হয়েছিল। ২০১৮ সালের তুলনায় গত বছর খাতে তাদের ব্যয় দশমিক শতাংশ কমেছিল।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন