করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) মহামারীর আলোকে ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ নিজেদের কার্যক্রম পরিধি বাড়িয়ে ‘বার্জার মি: এক্সপার্ট অ্যাডভান্সড হ্যান্ডস্যানিটাইজার’
নামে সুরক্ষাসামগ্রী বাজারে নিয়ে এসেছে।
যেহেতু এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বা প্রতিকারে কোনো ওষুধ বা টিকা নিশ্চিত করা যায়নি, সেহেতু এ রোগ প্রতিরোধে হাত পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত রাখা আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
আর সাবান দিয়ে হাত ধোয়া সবসময় সম্ভবপর হয়ে ওঠে না।
এজন্য এর দ্রুত এবং সহজ বিকল্প হচ্ছে অ্যালকোহলভিত্তিক হ্যান্ডস্যানিটাইজার।
তবে এক্ষেত্রে যেকোনো ফর্মুলার হ্যান্ডস্যানিটাইজার কার্যকরী নয়।
এজন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাভাইরাস প্রতিরোধে দুটি অ্যালকোহলভিত্তিক হ্যান্ডস্যানিটাইজার ফর্মুলা অনুমোদন করেছে।
ডব্লিউএইচওর অনুমোদিত ফর্মুলার ওপর ভিত্তি করেই বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ তাদের হ্যান্ডস্যানিটাইজার বাণিজ্যিকভাবে তৈরি করছে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর থেকে প্রয়োজনীয় সব অনুমোদন এবং অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিষ্ঠানটি ‘বার্জার মি: এক্সপার্ট অ্যাডভান্সড হ্যান্ডস্যানিটাইজার’
তৈরি শুরু করেছে।
এ বিষয়ে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের জেনারেল ম্যানেজার একেএম সাদেক নেওয়াজ বলেন, কভিড-১৯ মহামারী আমাদের জনজীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে।
বাংলাদেশ সরকারসহ দেশের সব প্রতিষ্ঠান এর মোকাবেলায় এগিয়ে এসেছে।
এ সংক্রমণ রোধে ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অংশ হিসেবে হ্যান্ডস্যানিটাইজার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
দেশের অন্যতম সবচেয়ে পুরনো এবং দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা বিশ্বাস করি, এ দুর্যোগ মোকাবেলায় আমাদেরও দায়িত্ব পালন করার সুযোগ রয়েছে।
সেই দায়িত্ববোধের আওতায় ‘বার্জার মি: এক্সপার্ট অ্যাডভান্সড হ্যান্ডস্যানিটাইজার’
প্রস্তুত করা শুরু হয়েছে।
—বিজ্ঞপ্তি