নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
থেকে পৃথিবীকে
মুক্ত করার
পথ খুঁজতে
জোর প্রচেষ্টা
চালিয়ে যাচ্ছেন
বিজ্ঞানী ও
গবেষকরা। মহামারীকে ঠেকানোর
নিত্যনতুন উপায়ও
বের করছেন
তারা। বিশ্বব্যাপী সরকারগুলোও
এসব পথে
হেঁটে সফল
হতে চাইছে। সে
ধারাবাহিকতায় অনেক
দেশের সরকার
নাগরিকদের অ্যান্টিবডি
টেস্টও শুরু
করেছে। মূলত দেশের
নাগরিকদের করোনাভাইরাস
ছিল কিনা
তা দেখার
জন্য এ
উদ্যোগ নেয়া
হয়েছে।
কোনো কোনো দেশ
অবশ্য এক
ধাপ এগিয়ে
তথাকথিত ‘ইমিউনিটি পাসপোর্ট’ও দিচ্ছে। আরো
অনেকে সেই
পথে হাঁটতে
যাচ্ছে।
এই পাসপোর্ট থাকার
অর্থ হলো
আপনার করোনাভাইরাস
ছিল এবং
এখন আপনি
তা বহন
করছেন না। পাশাপাশি
আপনি আর
করোনাভাইরাসে সংক্রমিত
হবেন না। যার
কাছে এই
পাসপোর্ট থাকবে
তার ভ্রমণের
ক্ষেত্রেও কোনো
বাধা নেই।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে
এই প্রক্রিয়াটি
সঠিক কিনা?
এর ফলে
কি অ্যান্টিবডি
বহনকারী কোনো
দল তৈরি
হবে, যারা
চাইলেই ভ্রমণে
এবং কাজে
যেতে পারবে?
তবে সেজন্য
প্রথমে অবশ্য
আপনাকে করোনাভাইরাসে
আক্রান্ত হতে
হবে এবং
তারপর অ্যান্টিবডি
টেস্টে পজিটিভ
আসতে হবে।
এস্তোনিয়া ইমিউনিটি পাসপোর্ট
সিস্টেম তৈরি
করেছে এবং
চিলিও ‘রিলিজ সার্টিফিকেট’ দেয়ার
কথা ভাবছে। এস্তোনিয়া
চেষ্টা করছে
মোবাইল ফোনের
অ্যাপভিত্তিক সার্টিফিকেট
পদ্ধতি চালু
করার।
তবে এ প্রক্রিয়ায়
অ্যান্টিবডি এলিট
তৈরি করবে
কিনা, সে
প্রশ্ন করেছেন
ইউনিভার্সিটি কলেজ
লন্ডনের প্রফেসর
রবার্ট ওয়েস্ট। তার
মতে, এ
ধরনের সার্টিফিকেট
সমাজে বৈষম্য
তৈরি করতে
পারে।
ডববিসি