এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ট্রিপল
এ’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-ওয়ান’।
৩০
জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে এমজেএল বাংলাদেশ।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৮৭ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬ টাকা ৬৬ পয়সা।
৩০
জুন সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৩৫ টাকা ৬৪ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩৪ টাকা ৭ পয়সা।
এদিকে সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ১১ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৮২ পয়সা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।
৩১
ডিসেম্বর কোম্পানিটির সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৪ টাকা ২৫ পয়সা।
২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ৪৫ শতাংশ নগদের পাশাপাশি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় এমজেএল বাংলাদেশ।
২০১৭ হিসাব বছরের জন্য ৪৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার এমজেএল বাংলাদেশ শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ৭৯ টাকা ৮০ পয়সা।
সমাপনী দর ছিল ৭৯ টাকা ২০ পয়সা।
এক
বছরে শেয়ারটির দর ৬২ টাকা থেকে ১০২ টাকার মধ্যে ওঠানামা করেছে।
২০১১ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এমজেএল বাংলাদেশের অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার কোটি টাকা।
পরিশোধিত মূলধন ৩১৬ কোটি ৭৫ লাখ ২০ হাজার টাকা।
রিজার্ভে রয়েছে ৫৫৮ কোটি ২ লাখ টাকা।
কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ৩১ কোটি ৬৭ লাখ ৫২ হাজার ২৮।
এর
৭১
দশমিক ৫৩ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৯ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের কাছে দশমিক ৩১ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ৯ দশমিক ১২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
সর্বশেষ নিরীক্ষিত ইপিএস ও বাজারদরের ভিত্তিতে শেয়ারটির মূল্য আয় অনুপাত বা পিই রেশিও ১৩ দশমিক ৪৯, সর্বশেষ অনিরীক্ষিত প্রান্তিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যা ১২ দশমিক ৭৩।
