শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের
সার্ভিল্যান্স এনটিটি রেটিং
‘ডাবল এ ওয়ান’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরে
কোম্পানিটির নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন,
২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের কাছে
দায় ও হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট
রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড
(সিআরএবি)।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য
শেয়ারহোল্ডারদের মোট ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে শাহজিবাজার পাওয়ার। এর মধ্যে ২৮
শতাংশ নগদ ও বাকি ২ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির সম্মিলিত
শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৩২ পয়সা,
আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৩ টাকা ৯৮ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)। ৩০ জুন সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায়
৩৪ টাকা ৯০ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৩২ টাকা।
এদিকে সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির
সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৯৯ পয়সা,
আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ২৬
পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ৯৩ পয়সা।
২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের
জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২৫ শতাংশ নগদ ও ৩ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়েছিল শাহজিবাজার
পাওয়ার।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল
কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বশেষ ও সমাপনী দর ছিল ৭১ টাকা ৯০ পয়সা। গত এক বছরে
শেয়ারটির সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ৬৪ টাকা ৩০ পয়সা ও ১০৫ টাকা ৮০
পয়সা।
শাহজিবাজার পাওয়ার ২০১৪ সালে
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ৫০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত
মূলধন ১৬৫ কোটি ৮৫ লাখ ১০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ২৭৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
বর্তমানে কোম্পানির ৬৩ শতাংশ শেয়ার উদ্যোক্তা-পরিচালক, ১৯
দশমিক ৫৬ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বাকি ১৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ সাধারণ
বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।