চলতি হিসাব বছরের জন্য ঘোষিত অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার নেটওয়ার্কের (বিইএফটিএন) মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ও কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের ঠিকানায় ডিভিডেন্ড ওয়ারেন্ট আকারে পাঠিয়েছে বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সদ্যসমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত আর্থিক পারফরম্যান্স ও ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রিটেইনড আর্নিংসের ওপর ভিত্তি করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১২৫ শতাংশ অন্তর্বর্তী নগদ লভ্যাংশের ঘোষণা দিয়েছে বাটা সুর পরিচালনা পর্ষদ। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে কোম্পানিটির বিক্রি হয়েছে ১৭০ কোটি ৭৬ লাখ ৩২ হাজার টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২০০ কোটি ৮৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা। এ হিসাবে তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির বিক্রি কমেছে ৩০ কোটি ৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা বা ১৪ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৮৬ লাখ ৫৯ হাজার টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২০ কোটি ৬৩ লাখ ৯৭ হাজার টাকা। শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৫৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৫ টাকা ৯ পয়সা।
প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাটা সুর মোট বিক্রি হয়েছে ৬২৯ কোটি ৯৬ লাখ ৭ হাজার টাকা। আলোচ্য সময়ে প্রতিষ্ঠানটির নিট মুনাফা হয়েছে ৩২ কোটি ৯০ লাখ ৯২ হাজার টাকা। ইপিএস হয়েছে ২৪ টাকা ৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬১ টাকা ৫১ পয়সা।
৩০ সেপ্টেম্বর বাটা সুর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৬০ টাকা ৬৭ পয়সা।