প্রথমার্ধে ইপিএস বেড়েছে আইএসএনের

নিজস্ব প্রতিবেদক

চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক (আইএসএন) লিমিটেডের। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস ছিল ১৯ পয়সা। হিসাবে চলতি হিসাব বছরের প্রথম ছয় মাসে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে পয়সা বা ২১ দশমিক শূন্য শতাংশ।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আইএসএনের ইপিএস হয়েছে ১১ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৯৯ পয়সা।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে আইএসএন। কারণে কোম্পানিটির শেয়ারকেজেডথেকেবিক্যাটাগরিতে উন্নীত করেছে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ। নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, সমাপ্ত হিসাব বছরে আইএসএনের ইপিএস হয়েছে ৪০ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৪৮ পয়সা। ৩০ জুন কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১২ টাকা ৯৬ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১২ টাকা ৫৬ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি আইএসএন। কোম্পানিটির পর্ষদ সভায় শতাংশ নগদ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করা হলেও রিটেইনড আর্নিং ঋণাত্মক থাকার কারণে বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে লভ্যাংশ প্রদানের সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়। তার আগের ছয় হিসাব বছরেও শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি আইএসএন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ৪০ টাকা ১০ পয়সা। সমাপনী দর ছিল ৩৯ টাকা ৯০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ২৩ টাকা ১০ পয়সা থেকে ৪৯ টাকা ৫০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করেছে।

২০০২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় প্রথম প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবাদাতা (আইএসপি) কোম্পানিটি। তাদের অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১০ কোটি ৯২ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে কোটি ৮৯ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা কোটি লাখ ২০ হাজার ৩। এর মধ্যে ২১ দশমিক ৬২ শতাংশ উদ্যোক্তা-পরিচালক, ১১ দশমিক শূন্য শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী বাকি ৬৭ দশমিক ৩৭ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন