গেল সপ্তাহে প্রকাশিত

আর্থিক ফলাফল

মতিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড

চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) মতিন স্পিনিং মিলসের রাজস্ব আয় হয়েছে ২০৯ কোটি ৪০ লাখ ৬১ হাজার টাকা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির রাজস্ব আয় হয়েছিল ২২৪ কোটি ৬১ লাখ ১৯ হাজার টাকা। এ হিসাবে চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব কমেছে ১৫ কোটি ২০ লাখ ৫৮ হাজার টাকা বা ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে মতিন স্পিনিংয়ের গ্রস মুনাফা হয়েছে ২১ কোটি ২১ লাখ ৩ হাজার টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২৫ কোটি ৪৬ লাখ ৫২ হাজার টাকা। কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৭ কোটি ৮৮ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে নিট মুনাফা ছিল ১১ কোটি ১৪ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। এ হিসাবে চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে প্রতিষ্ঠানটির নিট মুনাফা কমেছে ৩ কোটি ২৬ লাখ ৪৯ হাজার টাকা বা ২৯ দশমিক ২৮ শতাংশ।

জুলাই-ডিসেম্বর মেয়াদে ৮১ পয়সা শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দেখিয়েছে মতিন স্পিনিং। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা। এ হিসাবে আলোচ্য ছয় মাসে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস কমেছে ৩৩ পয়সা বা ২৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।

এদিকে প্রথমার্ধে রাজস্ব কমলেও দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) তা বেড়েছে মতিন স্পিনিংয়ের। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির রাজস্ব আয় হয়েছে ১১৭ কোটি ১১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১০৯ কোটি ৬০ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। এ হিসাবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব বেড়েছে ৭ কোটি ৫১ লাখ ১ হাজার টাকা বা ৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির গ্রস মুনাফা হয়েছে ১২ কোটি ৯১ লাখ ১৬ হাজার টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১১ কোটি ৮৩ লাখ ১২ হাজার টাকা। নিট মুনাফা হয়েছে ৬ কোটি ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫ কোটি ৩৭ লাখ ১৮ হাজার টাকা। ইপিএস হয়েছে ৬৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪২ টাকা ২২ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪২ টাকা ৯০ পয়সা।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে মতিন স্পিনিং। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৯৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৩ টাকা ১০ পয়সা। ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য এনএভিপিএস দাঁড়ায় ৪২ টাকা ৯০ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৪৩ টাকা ৬৩ পয়সা।

দ্য পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেড

চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) রাজস্ব বাড়লেও কর-পরবর্তী নিট মুনাফা কমেছে পেনিনসুলা চিটাগংয়ের। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির রাজস্ব বেড়েছে প্রায় ১৩ শতাংশ। বিপরীতে নিট মুনাফা কমেছে ৫৩ শতাংশ।

হিসাব বছরের প্রথমার্ধে পেনিনসুলা চিটাগংয়ের রাজস্ব আয় হয়েছে ১৯ কোটি ৯৭ লাখ ১০ হাজার টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৭ কোটি ৬৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এ হিসাবে প্রথমার্ধে কোম্পানিটির রাজস্ব বেড়েছে ২ কোটি ২৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা ১২ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে প্রতিষ্ঠানটির নিট মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৫৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। এ হিসাবে হিসাব বছরের প্রথম ছয় মাসে নিট মুনাফা ৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকা বা ৫৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ কমেছে পেনিনসুলা চিটাগংয়ের। প্রথমার্ধে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩০ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬৪ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) পেনিনসুলা চিটাগংয়ের ইপিএস হয়েছে ১৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ১৮ পয়সা।

সর্বশেষ সার্ভিল্যান্স রেটিং অনুসারে দ্য পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেডের ঋণমান ‘ডাবল এ থ্রি’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও চলতি বছরের ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির ব্যাংক দায়সহ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ মূল্যায়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ (সিআরএবি)।

সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৭ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে পেনিনসুলা চিটাগং। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৭ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ৬৩ পয়সা।

ঋণমান

বিডি ফিন্যান্স

বাংলাদেশ ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের (বিডি ফিন্যান্স) সার্ভিল্যান্স রেটিং দীর্ঘমেয়াদে ‘এ প্লাস’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-টু’। ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)।

২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে বিডি ফিন্যান্স। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৬ টাকা ৭৭ পয়সা।

এদিকে ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ১৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৭ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৯ পয়সা, যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে সম্মিলিত ইপিএস ছিল ১৪ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানটির সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৩৯ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় বিডি ফিন্যান্স। ২০১৬, ২০১৫ ও ২০১৩ হিসাব বছরেও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল তারা। ২০১৪ হিসাব বছরে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

প্রাইম ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড

দাবি পরিশোধ সক্ষমতার (সিপিএ) বিচারে প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের ঋণমান ‘ডাবল এ’। ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)।

২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে প্রাইম ইন্স্যুরেন্স। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৬ টাকা ৮৮ পয়সা।

এদিকে ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস হয়েছে ৪৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৫ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২০ পয়সা, যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৩২ পয়সা।

২০১৭ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় প্রাইম ইন্স্যুরেন্স। সে বছর কোম্পানিটির ইপিএস হয় ২ টাকা ১৭ পয়সা। ২০১৬ হিসাব বছরের জন্য ১৩ শতাংশ ও ২০১৫ হিসাব বছরের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় প্রাইম ইন্স্যুরেন্স। ২০১৪ হিসাব বছরে ১০ শতাংশ নগদের পাশাপাশি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

শেয়ারের ক্যাটাগরি পরিবর্তন

আইএসএন
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ায় ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক (আইএসএন) লিমিটেডের শেয়ারকে বিদ্যমান ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করেছে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ। নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, সমাপ্ত হিসাব বছরে আইএসএনের ইপিএস হয়েছে ৪০ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৪৮ পয়সা। ৩০ জুন কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১২ টাকা ৯৬ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১২ টাকা ৫৬ পয়সা।

এদিকে সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ১১ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১০ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৮ পয়সা।

জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার কারণে বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানি জিবিবি পাওয়ারের শেয়ারকে ‘জেড’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে। সমাপ্ত হিসাব বছরে জিবিবি পাওয়ারের ইপিএস হয়েছে ৭৬ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৩০ পয়সা।

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩০ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২৬ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৫৯ পয়সা।

জিবিবি পাওয়ার লিমিটেডের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ডাবল এ’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-ওয়ান’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরে কোম্পানিটির নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও গত বছরের ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে আলফা ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (আলফা রেটিং)।

সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয়ায় সি পার্ল রিসোর্টের শেয়ারকে বিদ্যমান ‘এন’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করেছে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৪ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরে ছিল ৬৭ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১০ টাকা ৬৬ পয়সা, যা আগের হিসাব বছর শেষে ছিল ১০ টাকা ৪৮ পয়সা।


সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) সি পার্ল বিচ রিসোর্টের ইপিএস হয়েছে ২৭ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩২ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৪২ পয়সা।

কোম্পানির মূলধন পরিকল্পনা ও ব্যবসা সম্প্রসারণ

কাট্টলি টেক্সটাইল লিমিটেড

বস্ত্র খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি কাট্টলি টেক্সটাইল লিমিটেড ডেইরি, পোলট্রি ও রিসোর্টে বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ খাতে লাকি অর্গানিকস লিমিটেডে মোট ২৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে, যার ৪০ শতাংশ বা ১০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কাট্টলি টেক্সটাইল। আর বাকি টাকা অন্য একটি প্রতিষ্ঠান থেকে বিনিয়োগ করা হবে।

কোম্পানি সূত্র অনুযায়ী, কাট্টলি টেক্সটাইলের পর্ষদ লাকি অর্গানিকস লিমিটেডে ১০ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর আগে গত বছরের ২১ নভেম্বর লাকি অর্গানিকসে ৮ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কোম্পানিটির পর্ষদ। সে সময় তালিকাবহির্ভূত কোম্পানিটিতে প্রাথমিকভাবে ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগের কথা জানিয়েছিল কাট্টলি টেক্সটাইল। এবার আগের ঘোষিত ওই বিনিয়োগসহ লাকি অর্গানিকসে মোট ১০ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। লাকি অর্গানিকসের বিনিয়োগের বিপরীতে কাট্টলি টেক্সটাইলের প্রথম বছরে ১ কোটি ৬৩ লাখ ৬৫ হাজার, দ্বিতীয় বছরে ২ কোটি ৩৭ লাখ ৩৭ হাজার ও তৃতীয় বছরে ২ কোটি ৭৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকা নিট মুনাফা আসবে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।

কাট্টলি টেক্সটাইলের কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, এর আগে লাকি অর্গানিকসে বিনিয়োগের যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল, তাতে পরিবর্তন এনে আরো বিস্তৃত পরিসরে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। লাকি অর্গানিকসের মাধ্যমে ডেইরি, পোলট্রি ও রিসোর্টে বিনিয়োগ করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন