সি পার্লের পর্ষদ সভা ১৫ জানুয়ারি

নিজস্ব প্রতিবেদক

সি পার্ল রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা ১৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এতে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সি পার্লের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১৪ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৭৮ পয়সা।   

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে সি পার্ল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৪ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরে ছিল ৬৭ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১০ টাকা ৬৬ পয়সা, যা আগের হিসাব বছর শেষে ছিল ১০ টাকা ৪৮ পয়সা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সি পার্ল শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ৪১ টাকা ১০ পয়সা। সমাপনী দর ছিল ৪১ টাকা ৩০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ১৭ টাকা ৬০ পয়সা ৪২ টাকা ৫০ পয়সা।

২০১৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ২০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১২০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১৮ কোটি টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১২ কোটি লাখ ৫০ হাজার। এর মধ্যে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৪৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ শেয়ার। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩২ দশমিক ৭১ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বাকি ২০ দশমিক ৪৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

গত বছর পুঁজিবাজার থেকে আইপিওর মাধ্যমে ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে ১৫ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলন করেছে কক্সবাজারের পাঁচতারকা হোটেল রয়েল টিউলিপের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠানটি। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে বাজারে দেড় কোটি শেয়ার ছেড়েছে তারা। আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ কোম্পানিটি রিসোর্টের বিভিন্ন কক্ষের ইন্টেরিয়র ফিনিশিং, আসবাবপত্র ক্রয়, জমি ক্রয় আইপিওর খরচ বাবদ ব্যয়ের পরিকল্পনা রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন