ফাইভজি স্মার্টফোনের বৈশ্বিক ব্যবহার বাড়ছে

দক্ষিণ কোরিয়ার হাত ধরে পঞ্চম প্রজন্মের ফাইভজি নেটওয়ার্কের যাত্রা শুরু হয়। ইউরোপ-আমেরিকার কিছু অঞ্চলে পরীক্ষামূলকভাবে নেটওয়ার্ক চালু রয়েছে। তবে খাতে সবচেয়ে বড় অর্জনটি চীনের। বেইজিং, সাংহাইসহ দেশটির ৫০টি শহরে এরই মধ্যে ফাইভজি চালু হয়েছে। ২০২০ ২০২১ সাল নাগাদ দক্ষিণ আমেরিকা, এশিয়ার আরো কয়েকটি দেশ ফাইভজি নেটওয়ার্কের যুগে প্রবেশ করছে। দেশে দেশে ফাইভজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কারণে বাড়ছে ফাইভজি সমর্থিত স্মার্টফোনের চাহিদাও। এরিকসনের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে বিশ্বজুড়ে ফাইভজি সমর্থিত স্মার্টফোনের চাহিদা ছিল কোটি ২০ লাখ ইউনিট। চলতি বছর শেষে সংখ্যা কোটি ৪০ লাখ ইউনিটে উন্নীত হতে পারে। এর পর থেকে প্রতি বছরই ফাইভজি সমর্থিত স্মার্টফোনের চাহিদায় প্রবৃদ্ধি বজায় থাকবে। ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালে বিশ্বজুড়ে ফাইভজি সমর্থিত স্মার্টফোনের চাহিদা দাঁড়াতে পারে ২৩ কোটি ৫০ লাখ ইউনিটে। পরের দুই বছরে সংখ্যা আরো বেড়ে যথাক্রমে ৬৪ কোটি ৫০ লাখ ১২৪ কোটি ইউনিটে উন্নীত হওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে। ২০২৪ সালে বিশ্বজুড়ে ফাইভজি সমর্থিত স্মার্টফোনের চাহিদা ১৮১ কোটি ৫০ লাখ ইউনিট হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এরিকসন। ২০২৫ সাল নাগাদ বিশ্বজুড়ে ফাইভজি সমর্থিত স্মার্টফোনের চাহিদা ২৪৫ কোটি ইউনিট ছাড়িয়ে যেতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন