বারাকা পাওয়ারের ঋণমান ‘ডাবল এ ওয়ান’

নিজস্ব প্রতিবেদক

বারাকা পাওয়ার লিমিটেডের সার্ভিল্যান্স এনটিটি রেটিং ‘ডাবল এ ওয়ান’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের কাছে কোম্পানিটির দায় ও প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (সিআরএবি)।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে বারাকা পাওয়ারের পরিচালনা পর্ষদ। আগামীকাল দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে সিলেটের সুবিদবাজারে খান’স প্যালেস কনভেনশন হলে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ছিল ১৮ নভেম্বর।

সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৫৯ পয়সা। ৩০ জুন সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ১৮ টাকা ৪২ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৮ টাকা ৮০ পয়সা।

এদিকে অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৬৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬১ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ১০ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল বারাকা পাওয়ার। ২০১৭ হিসাব বছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদের পাশাপাশি ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

২০১১ সালে বারাকাতুল্লাহ ইলেকট্রো ডাইনামিকস লিমিটেড (বিইডিএল) নামে শেয়ারবাজারে আসে বর্তমান বারাকা পাওয়ার। কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ৪০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ২২০ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৫৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। মোট শেয়ারের ১৮ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ উদ্যোক্তা পরিচালক, ৩৫ দশমিক ৭১ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বাকি ৪৬ দশমিক ২৮ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন