স্কয়ার ফার্মার ঋণমান ‘ট্রিপল এ প্লাস’ ও ‘এসটি-ওয়ান’

নিজস্ব প্রতিবেদক

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদেট্রিপল স্বল্পমেয়াদেএসটি-ওয়ান ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত চলতি হিসাব বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)

সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ৪৯ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে স্কয়ার ফার্মা। এর মধ্যে ৪২ শতাংশ নগদ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ টাকা পয়সা। এককভাবে ইপিএস হয়েছে ১৩ টাকা ৩৯ পয়সা। ২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির সম্মিলিত একক ইপিএস ছিল যথাক্রমে ১৪ টাকা ৬৯ পয়সা ১০ টাকা ৪২ পয়সা। ৩০ জুন সম্মিলিতভাবে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৮৬ টাকা পয়সা, এককভাবে যা ৭৭ টাকা পয়সা। আগের হিসাব বছর শেষে সম্মিলিত একক এনএভিপিএস ছিল যথাক্রমে ৭৩ টাকা ২৮ পয়সা ৫৯ টাকা ১৪ পয়সা।

এদিকে অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে টাকা ২৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল টাকা পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৯০ টাকা।

২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের মোট ৪৩ শতাংশ লভ্যাংশ দেয় স্কয়ার ফার্মা। এর মধ্যে ৩৬ শতাংশ নগদ শতাংশ ছিল স্টক লভ্যাংশ। তার আগে ২০১৭ হিসাব বছরে ৩৫ শতাংশ নগদের পাশাপাশি দশমিক শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল স্কয়ার ফার্মা শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ১৮১ টাকা ৯০ পয়সা। সমাপনী দর ছিল ১৮২ টাকা। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ১৮০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ২৭৭ টাকা ৩০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করেছে।

১৯৯৫ সালে শেয়ারবাজারে আসা কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন হাজার কোটি পরিশোধিত মূলধন ৮৪৪ কোটি ২৩ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে হাজার ৭৪৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন