নিউরোমডুলেশন সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী

জাতীয় পরিকল্পনায় উপেক্ষিত স্নায়ুবিদ্যা

নিজস্ব প্রতিবেদক

স্বাস্থ্যসেবায় কার্ডিওলজিসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে হয়তো আমরা অনেক এগিয়েছি। কিন্তু নিউরোলজির (স্নায়ুবিদ্যা) ক্ষেত্রে আমরা সেভাবে উন্নতি করতে পারিনি। আমার মনে হয়, নিউরোলজি বা স্ট্রোকের বিষয়ে আমাদের জাতীয় পরিকল্পনার অভাব রয়েছে।

গতকাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) নিউরোমডুলেশন সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি কথা বলেন।

আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএসএমএমইউর উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া এবং জাতীয় নিউরো সায়েন্সেস ইনস্টিটিউট হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. কাজী দীন মুহাম্মদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সোসাইটি ফর নিউরো রিহ্যাবিলিটেশনের (বিএসএনআর) আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. শামসুন নাহার। অনুষ্ঠানে আলোচনা করেন নিউরোমডুলেশন সম্মেলনের বৈজ্ঞানিক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ সোসাইটি অব ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. মো. সাদাত হোসাইন, বাংলাদেশ নিউরোলজি চিকিৎসক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. মো. আবু নাসের রিজভী যুক্তরাজ্যের ইস্ট কেন্ট হসপিটালস ইউনিভার্সিটির নিউরো রিহ্যাবের পরিচালক অধ্যাপক . মো. শাকিল।

রোগীকে বেশি দিন হাসপাতালে রাখলে শুধু পরিবারের ওপর না সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর চাপ পড়ে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, নিউরো সায়েন্স ছাড়া আমরা আর কোনো ভালো প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলতে পারিনি। আর রোগের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নিয়েও সুযোগ কম। সরকারি পদক্ষেপের কারণে হূদরোগের চিকিৎসক এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলেও পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে জাতীয় পরিকল্পনা বেশ ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু নিউরোলজির ক্ষেত্রে পরিকল্পনার অভাব রয়েছে। সময় মন্ত্রী স্ট্রোকে আক্রান্ত স্বামীর স্মৃতিচারণ করে বলেন, আমার পরিবারের সঙ্গে ঘটনা ঘটার পর প্রকৃত চিত্র বুঝতে পেরেছি।

অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া বলেন, বিশ্বমানের স্নায়ু চিকিৎসক তৈরি করতে ধরনের উদ্যোগ সহায়তা করবে। আমরা আশা করব, উদ্যোগ চলমান থাকবে।

অধ্যাপক ডা. কাজী দীন মুহাম্মদ বলেন, একটা সময় মনে করা হতো স্ট্রোকের মতো রোগ থেকে আরোগ্য লাভ সম্ভব নয়। কিন্তু দিন দিন আমরা এসব ক্ষেত্রে বেশ উন্নতি করছি। তবে

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন