গ্রিনউডে দুরন্ত ম্যানইউ

৫৩ থেকে ৬৪এই ১১ মিনিটে বদলে গেল ম্যাচের গতিপথ। শুরুতে নড়বড়ে থাকা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডও যেন নিজেদের সেরাটা নিয়ে ফিরল সময়ে। ম্যাসন গ্রিনউডের জোড়া গোলসহ ম্যানইউ লক্ষ্যভেদ করল মোট চারবার। ১১ মিনিটের ঝড়েই রেড ডেভিলদের হাতে উড়ে গেল এজেড আলকামার। দারুণ জয় পাওয়া ম্যানইউ গ্রুপসেরা হয়েই ইউরোপা লিগের নকআউটে পাড়ি জমিয়েছে।

ওল্ড ট্রাফোর্ডে এদিন ম্যানইউর শুরুটা একেবারেই ভালো ছিল না। অপেক্ষাকৃত দুর্বল আলকামার বেশ চাপেই রেখেছিল ওলে গুনার সোলশারের দলকে। কোনোভাবেই গোলমুখ খুলতে পারছিল না স্বাগতিকরা। অথচ সম্প্রতি ম্যানচেস্টার সিটিকে হারানো দলটির ওপর সমর্থকদের প্রত্যাশা ছিল অনেক। প্রথমার্ধে সমর্থকদের আস্থার তেমন কোনো প্রতিদানই দিতে পারেনি তারা।

তবে বিরতি থেকে ফিরেই খোলস ছেড়ে বেরোতে থাকে ম্যানইউ। দলের হয়ে শুরুটা করেন অ্যাশলে ইয়ং। ৫৩ মিনিটে হুয়ান মাতার ক্রস থেকে করা তার গোলেই লিড নেয় সোলশারের দল। ফেব্রুয়ারির পর এই প্রথম গোলের দেখা পেলেন ইয়ং। মিনিট পরেই গ্রিনউডের কাছ থেকে আসে ম্যাচের দ্বিতীয় গোলটি। দারুণ ফিনিশিংয়ে লক্ষ্যভেদ করে দলকে এগিয়ে দেন গ্রিনউড। এরপর ব্যবধান - করার দায়িত্বটা নিজের কাঁধে তুলে নেন মাতা। পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন স্প্যানিয়ার্ড। মিনিট পর ফের দৃশ্যপটে গ্রিনউড। তার গোলেই - গোলে লিড নেয় ম্যানইউ। ম্যাচে জোড়া গোল করে রেকর্ড বুকে নাম তুলেছেন গ্রিনউড। ম্যানইউর সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার (১৮ বছর ৭২ দিন) হিসেবে ইউরোপের শীর্ষ পর্যায়ের কোনো ম্যাচে করেছেন জোড়া গোল। পাশাপাশি ম্যানইউর হয়ে এখন মৌসুমে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতাও গ্রিনউড। তিনি করেছেন গোল। তার চেয়ে বেশি সর্বোচ্চ ১৩ গোল করেছেন মার্কোস র্যাশফোর্ড।

দারুণ জয়ের পর দলের দ্বিতীয়ার্ধের খেলায় সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন কোচ সোলশার। তিনি বলেন, দ্বিতীয়ার্ধে আমরা ছন্দ খুঁজে পেয়েছি। অনেক বেশি পাস দিতে পেরেছি এবং প্রেসিং করে নিজেদের গোল আদায় করে নিয়েছি। পাশাপাশি জয়ের নায়ক গ্রিনউডকেও প্রশংসায় ভাসিয়েছেন ম্যানইউ বস, ফিনিশার হিসেবে সে একেবারেই

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন