মো. ইখতিয়ার হোসেন চৌধুরী ও মো. সামিউল
হক সম্প্রতি পদোন্নতি পেয়ে জনতা ব্যাংক লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) হিসেবে
যোগদান করেছেন।
মো. ইখতিয়ার হোসেন চৌধুরী কুমিল্লায় জনতা
ব্যাংক লিমিটেডের বিভাগীয় কার্যালয়ে জিএম হিসেবে যোগদান করেছেন। এর আগে তিনি
ডিজিএম হিসেবে ঢাকা-পশ্চিমের এরিয়া অফিস ও ভিজিল্যান্স ডিপার্টমেন্টে কর্মরত ছিলেন।
মো. ইখতিয়ার হোসেন চৌধুরী ১৯৮৮ সালে সিনিয়র অফিসার হিসেবে জনতা ব্যাংকে যোগদান
করেন। চাকরিজীবনে তিনি জনতা ব্যাংকের লোকাল অফিস, মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন শাখার প্রধান, এরিয়া
প্রধান ও প্রধান কার্যালয়ের এইচআর,
ভিজিল্যান্স, ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্টে প্রায়
৩২ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৮৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
ব্যবস্থাপনায় স্নাতক ও ১৯৮৪ সালে একই প্রতিষ্ঠান থেকে একই বিষয়ে স্নাতকোত্তর
ডিগ্রি অর্জন করেন।
মো. ইখতিয়ার হোসেন চৌধুরী দেশে ও বিদেশে
বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্স ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য, তিনি
চাকরির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তিনি ১৯৬২ সালে
লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার কাশিমনগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
মো. সামিউল হক সম্প্রতি পদোন্নতি পেয়ে
কুমিল্লায় জনতা ব্যাংক লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) হিসেবে যোগদান করেছেন। তিনি ব্যাংকের
জিএম হিসেবে রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনে যোগদান করেছেন। এর আগে তিনি ডিজিএম হিসেবে
রিকভারি ডিপার্টমেন্ট-১-এ কর্মরত ছিলেন। মো.
সামিউল হক ১৯৮৬ সালে পল্লী ঋণ কর্মকর্তা হিসেবে
জনতা ব্যাংকে যোগদান করেন। তিনি ব্যাংকের মাঠপর্যায়ে শাখাপ্রধান, এরিয়াপ্রধান
এবং প্রধান কার্যালয়ের রিকভারি ডিপার্টমেন্ট-১, পল্লী ঋণ পরিদর্শন বিভাগ,
করপোরেট-১, ২ শাখায় প্রায় ৩৩ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদ থেকে কৃষি
অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ
করেন।
মো. সামিউল হক দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন
একাধিক প্রশিক্ষণ কোর্স ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য, তিনি
বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন,
বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতি ও বাংলাদেশ
অর্থনীতিবিদ সমিতির সদস্যসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তিনি ১৯৬০
সালে নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলার বেড়াহাসন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। —বিজ্ঞপ্তি