বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের রফতানি কমেছে

বদরুল আলম

পোশাক রফতানির সিংগভাগই নিয়ন্ত্রণ করে ১০ শতাংশ বড় প্রতিষ্ঠান। ফুটওয়্যার রফতানিতে আধিপত্য হাতে গোনা -১০টি প্রতিষ্ঠানের। আর সিরামিক পণ্যের মোট রফতানির ২৫ শতাংশই করে একটি প্রতিষ্ঠান। এসব বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের প্রায় সবার রফতানিই কমেছে। শিল্পসংশ্লিষ্টদের দাবি, চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে তাদের রফতানি কমার হার থেকে ১০ শতাংশ।

দেশে মোট রফতানি আয়ের প্রায় ৮৪ শতাংশই আসে পোশাক পণ্য থেকে। রফতানির সিংহভাগই করে পোশাক খাতের ১০ শতাংশ বড় প্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে আছে হা-মীম, স্ট্যান্ডার্ড, মুসলিম, ডিবিএল, ভিয়েলাটেক্স প্যাসিফিক। এসব প্রতিষ্ঠানের কারো কারো বার্ষিক রফতানি ৪০ কোটি ডলারের বেশি। এদের অধিকাংশের রফতানিই কমেছে।

গাজীপুর সাভারের কোনাবাড়িসহ ঢাকার আশপাশে ১০টি পোশাক কারখানা আছে স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের, যেগুলোর বার্ষিক রফতানি ৪০ কোটি ডলার। এসব কারখানায় কাজ করছেন ৪৮ থেকে ৫০ হাজার শ্রমিক। স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের কারখানায় প্রডাকশন লাইন আছে ৩৯০টি। কারখানা প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, গ্রুপের প্রায় সবগুলো কারখানাই ক্রয়াদেশ সংকটে রয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই রফতানিও কমেছে তাদের।

চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের রফতানি শতাংশ পর্যন্ত কমেছে বলে জানান গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আতিকুর রহমান। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, কারখানার সব প্রডাকশন লাইন সচল নেই। এখনো ক্রয়াদেশ বেশ কম। ক্রেতাদের পক্ষ থেকে চাহিদাই কম। গত চার থেকে পাঁচ মাসের হিসাবে থেকে শতাংশ রফতানি কমেছে আমাদের।

১৯৮৪ সালে পোশাক খাতে যাত্রা করে হা-মীম গ্রুপ। এরপর সাড়ে তিন দশকে গ্রুপটিতে যুক্ত হয়েছে দুই ডজনের বেশি কারখানা। ৫০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক রফতানি আয়। ক্রয়াদেশ সংকটে সাড়ে তিনশর বেশি প্রডাকশন লাইনের ৩০ শতাংশ বসিয়ে রাখতে হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো। কমেছে রফতানি।

গত পাঁচ মাসে রফতানি কমার হার প্রায় ১০ শতাংশ বলে জানান হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি একে আজাদ। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপভিত্তিক ক্রেতানির্ভর কারখানাগুলোর সবাই ক্রয়াদেশ সংকটে আছে। আমাদের গ্রুপের রফতানি গত পাঁচ মাসে আনুমানিক ১০ শতাংশের মতো কমেছে।

১৫ হাজারের বেশি কর্মীর মাধ্যমে দেশের অন্যতম বড় পোশাক শিল্পপ্রতিষ্ঠান ভিয়েলাটেক্স গ্রুপ। রফতানি না কমলেও খুব বেশি বাড়াতে পারেনি গ্রুপটি। গ্রুপের চেয়ারম্যান সিইও

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন