নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ —কৃষিমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিরাপদ খাদ্য পুষ্টি নিশ্চিত করাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী . মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বাংলাদেশকে ক্ষুধামুক্ত করতে কৃষি খাতে সরকারি বিনিয়োগ বাড়ানো হয়েছে। বর্তমানে দেশে খাদ্য ঘাটতি তেমন একটা না থাকলেও আমরা পুরোপুরি ঝুঁকিমুক্ত নই। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব আমাদের দেশে পড়ছে।

গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বিশ্ব ক্ষুধা সূচকের প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কথা বলেন মন্ত্রী। কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড, হেলভেটাস বাংলাদেশ ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফি যৌথভাবে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্ব ক্ষুধা সূচক ২০১৯ অনুযায়ী দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। তবে গত কয়েক বছরের তুলনায় পয়েন্ট প্রাপ্তিতে বেশ উন্নতি হয়েছে। তারপরও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ব্যাপক ঝুঁকির মুখে থাকায় অবস্থাকে গুরুতর বিবেচনা করা হচ্ছে।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, শিশুর খর্বকায় পরিস্থিতিকে দীর্ঘমেয়াদি পুষ্টিহীনতার লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সারা দেশে ৩১ শতাংশ খর্বকায় শিশু থাকলেও সবচেয়ে বেশি সিলেট বিভাগে। বিভাগের প্রায় ৪২ দশমিক শতাংশ শিশু খর্বকায়। এর পরই ময়মনসিংহ চট্টগ্রাম বিভাগের অবস্থান।

প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী . আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে বাংলাদেশ সার্বিকভাবে উন্নতির দিকেই রয়েছে। পুষ্টিহীনতা, শিশু খর্বকায় এবং শিশুমৃত্যুর হার হ্রাস পেয়েছে। অর্থনৈতিক বিকাশ, পিতামাতার শিক্ষায় এবং স্বাস্থ্য উন্নয়নে সাফল্য, স্যানিটেশন জনতাত্ত্বিক উন্নয়নের ফলে দেশে সাফল্য এসেছে। সরকার সামাজিক নিরাপত্তার নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আমাদের লক্ষ্য আধুনিক, বাণিজ্যিক এবং নিরাপদ কৃষি নিশ্চিত করা। উন্নয়ন সহযোগীদের পরামর্শ সত্ত্বেও আমরা কৃষিতে ভর্তুকি অব্যাহত রেখেছি। সারের দাম কম থাকার সুফল পাচ্ছেন কৃষকরা।

তবে বক্তারা বলেন, দেশের খাদ্যনিরাপত্তা সূচক বেশি ভালো অবস্থানে নেই। খাদ্য ক্রয়ের প্রবেশগম্যতায় পিছিয়ে রয়েছে সিলেট বিভাগ। আর সারা দেশে কেনার সক্ষমতা না থাকায় পুষ্টিহীনতা থেকে দ্রুত বের হতে পারছে না। সার্বিকভাবে দেশ ভালো করলেও কোনো কোনো জেলায় অপুষ্টি, শিশুমৃত্যুর হার এবং শিশুদের অপচয় বা খর্বকায় পরিস্থিতি বেশ নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বাংলাদেশের সামনে প্রধান চারটি

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন