বিদেশে নারী পাচার

চক্রের হোতা মকবুলসহ ৫ সদস্য গ্রেফতার

নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের বিভিন্ন জেলার নিরীহ, দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের ভালো চাকরি বেতনের লোভ দেখিয়ে বিদেশে পাচারকারী চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইমের হোমিসাইডাল শাখা। চলতি মাসের শুরু থেকে রাজধানী পল্টন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করার পর গতকাল সিআইডির পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হয়।

গ্রেফতাররা হলেন মোহাম্মদ মকবুল হোসেন (৩৫), মো. পারভেজ মাহমুদ (২৫), মো. আনোয়ার হোসেন (২২), মো. সাদি হাসান (২৯) মো. মাইনুদ্দীন ইসলাম পান্না (৩৪) সময় তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্যক্তির ৪৮৪টি বাংলাদেশী পাসপোর্ট, শতাধিক জাল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, জাল জন্মনিবন্ধন, জাল সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন জাল ডকুমেন্ট জব্দ করা হয়।

সিআইডি সূত্রে জানা যায়, পাচারকারী চক্রের দুই সদস্য পান্না তৈয়ব ১৭ বছর বয়সী এক তরুণীকে এমএইচ ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মাধ্যমে ৩০ বছর দেখিয়ে যৌনকর্মী হিসেবে সৌদি আরবে পাচার করেন। ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণীর খালা বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা করেন। মামলায় এমএইচ ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মালিক মকবুল হোসেন দুই দালালের নাম উল্লেখ করা হয়। পরে ডিসেম্বর অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মো. রুহুল আমিনের নেতৃত্বে একটি দল ফকিরেরপুল এলাকায় মকবুলের প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে। এছাড়া তার অফিসের তিনটি কক্ষের আলমারি ফাইল কেবিনেট তল্লাশি করে প্রায় ৫০০ বাংলাদেশী পাসপোর্ট, শতাধিক জাল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স বিভিন্ন জাল ডকুমেন্ট জব্দ করা হয়। অভিযানের সময় মকবুলের অফিসে কর্মরত তার তিন সহযোগীকেও আটক করা হয়। ঘটনায় সিআইডির পক্ষ থেকে মকবুলসহ চারজনের বিরুদ্ধে ডিসেম্বর পল্টন মডেল থানায় মামলা করা হয়।

সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইমের হোমিসাইডাল শাখার অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মো. রুহুল আমিন বলেন, পল্টন থানায় দায়ের হওয়া মামলার তদন্তকালে দেখা যায়, মকবুলের অফিস থেকে উদ্ধার হওয়া পাসপোর্টে ঠিকানা বয়সের গরমিল আছে। এছাড়া পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, পুলিশ সুপার এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিসারের সিল স্বাক্ষর জাল করা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি মকবুল

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন