দুর্নীতি দমনে কঠোর বিসিবি

ক্রীড়া প্রতিবেদক

 ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের সঙ্গে দুর্নীতি শব্দটি যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িত এর আগে বিপিএলে ফিক্সিংকাণ্ডে জড়িয়ে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন জাতীয় ক্রিকেটার মোহাম্মদ আশরাফুল সম্প্রতি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব গোপন করে একইভাবে নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা তারকা সাকিব আল হাসান এবার বিপিএলের সাবেক এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে উঠেছে দুর্নীতির অভিযোগ ফ্র্যাঞ্চাইজি ছাড়া আয়োজিত হলেও বঙ্গবন্ধু বিপিএল শুরুর আগেই ফের আলোচনায় দুর্নীতির বিষয়টি তবে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেছেন, বিপিএলে দুর্নীতি ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করছেন তারা

গতকাল মিরপুরে বিপিএলের প্রস্তুতি নিয়ে কথা বলার সময় বোর্ডপ্রধান বলেন, অ্যান্টি করাপশন ইউনিট তো আছেই আর আমরা প্রত্যেকটি দলের সঙ্গে একজন করে (কর্মকর্তা) দিয়ে দিয়েছি আমরা অনেক বেশি সিরিয়াস সাকিবের নিষেধাজ্ঞার পর ইস্যুতে বাড়তি সতর্কতা কিনা জানতে চাইলে পাপন বলেন, তা তো অবশ্যই এটি তো আগে থেকেই ছিল, এখন আরো বাড়ছে তারা (আকসু) করছে এমন না যে, আমাদের সবকিছু করতে হচ্ছে আমাদের শুধু অতিরিক্ত খরচ হবে কারণ ধরেন প্রতিটি দলের সঙ্গে যদি অ্যাসাইন করতে হয়, তাহলে তার একটি বেতন আছে, তাকে থাকার জায়গার ব্যবস্থা করতে হবে আমরা এতে সঙ্গে সঙ্গেই রাজি হয়েছি আমরা যতটা সম্ভব সিকিউর করতে চাই

দুর্নীতি প্রতিরোধে কাদের নিয়োগ দেয়া হচ্ছে, প্রসঙ্গে বিসিবি প্রধানের ভাষ্য, উনারা যারা আসবেন, তাদের নিয়োগ দেয়া হয় অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বিশেষ করে আগে যারা আর্মিতে ছিলেন প্রত্যেকটা টিমকে আবার ট্রেনিং দেয়া হবে যারা যারা স্পন্সর হয়েছে এটা ওরা ওদের মতো করবে এটার মধ্যে আমরা ঢুকি না আমরা জানতেও চাই না তাদের স্বাধীনভাবে এটা করতে দেয়া উচিত

এবারের বিপিএলে ছয় বিদেশী কোচের বিপরীতে দেশী কোচ আছেন মাত্র একজন বিষয়ে বিসিবির ভাবনা জানতে চাইলে সভাপতি বলেন, বিদেশী কোচ বাধ্যতামূলক না এটা টিম স্পন্সরদের ইচ্ছা তারা দেশী নিতে চাইলে নিতে পারবে, বিদেশী চাইলেও নিতে পারবে কেউ যদি বিদেশী না নিয়ে দেশী নিতে চায় এটাও পারবে কোচ নিয়োগে দেশীদের অগ্রাধিকার বিষয়ে পাপন বলেন, সবগুলো টিম যদি বিসিবির হতো, তাহলে এটা হতো যেহেতু আমরা স্পন্সর নিয়েছি, এখানে অপশন আছে ওরা দুজন বিদেশী প্লেয়ার

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন