ডিএপি সারের দাম কমছে কেজিতে ৯ টাকা

নিজস্ব প্রতিবেদক

কৃষিতে উৎপাদন খরচ কমাতে ডাইঅ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) সারের দাম কেজিপ্রতি টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছে সরকার। আগে প্রতি কেজি ডিএপি সারের দাম ছিল ২৫ টাকা। এখন তা ৩৬ শতাংশ কমিয়ে ১৬ টাকা করা হয়েছে। ডিলার পর্যায়ে বর্তমান ২৩ টাকার পরিবর্তে প্রতি কেজি ডিএপি সার বিক্রি হবে ১৪ টাকায়। ফলে ডিএপি সারের প্রণোদনা বাবদ সরকারের ব্যয় হবে বার্ষিক ৮০০ কোটি টাকা। তবে টাকা কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে প্রণোদনা বাবদ বরাদ্দ হাজার কোটি টাকা থেকে ব্যয় করা হবে।

কৃষিমন্ত্রী . মো. আবদুর রাজ্জাক গতকাল মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। তিনি বলেন, উৎপাদন খরচ হ্রাস সুষম সার ব্যবহারে কৃষককে উদ্বুদ্ধকরণ, কৃষিক্ষেত্রে গাছের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধিসহ পরিবেশবান্ধব টেকসই খাদ্যনিরাপত্তার স্বার্থে সরকার ডিএপির মূল্য পুনরায় হ্রাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকার নিয়ে পাঁচ দফায় সারের দাম কমাল। ৮০ টাকার প্রতি কেজি টিএসপি সার ২২, ৭০ টাকার এমওপি ১৫ ৯০ টাকার ডিএপি ১৬ টাকায় দেয়া হচ্ছে। ডিএপি সারে ১৮ শতাংশ নাইট্রোজেন টিএসপি সারের সমপরিমাণের ফসফেট রয়েছে। ফলে সার প্রয়োগে ইউরিয়া টিএসপি উভয় সারে সুফল পাওয়া যায়। ফলে ইউরিয়া টিএসপি সারের ব্যবহার হ্রাস পেয়ে অর্থ শ্রম উভয়ই সাশ্রয় হবে। ডিএপি সারের মূল্য হ্রাসের ফলে কৃষকের উৎপাদন খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসবে।

বৃষিমন্ত্রী বলেন, আমাদের কৃষকরা অপেক্ষাকৃত কম মূল্য অভ্যাসগত কারণে ইউরিয়া সার অধিক ব্যবহার করেন। ইউরিয়া সার ব্যবহারের প্রভাবে উদ্ভিদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়। ফলে সবুজ উদ্ভিদ আরো সবুজ হয় কীটপতঙ্গের আকর্ষণ বাড়ে। এতে ফসলের জমিতে বিভিন্ন ক্ষতিকর পোকার আক্রমণসহ রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। ফলে কীটনাশকের ব্যবহার বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে ডিএপি ফসফেট নাইট্রোজেন সহযোগে একটি মিশ্র সার হওয়ায় সার ব্যবহারের ফলে গাছ শক্তিশালী হয়, ফসলের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে ফসল পুষ্ট হয়। ফলে কীটনাশকের ব্যবহার হ্রাস পায়।

আলু রফতানির উদ্যোগ: ফ্রেঞ্চ ফ্রাই চিপসের জন্য আলুর জাত আবাদ করতে হবে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, আলু প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে মূল্য সংযোজন করে রফতানির মধ্য দিয়ে খাতকে লাভবান করতে হবে। রফতানি উপযোগী আলু পেতে হলে কন্ট্রাক্ট ফার্মিংয়ে যেতে হবে। সরকার রফতানি উপযোগী

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন