মালয়েশিয়া সরকারের সাধারণ ক্ষমা

অবৈধ শ্রমিক ফেরাতে বিশেষ ফ্লাইট চায় প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়

মনজুরুল ইসলাম

মালয়েশিয়া সরকার ঘোষিত সাধারণ ক্ষমার আওতায় বাংলাদেশে ফিরে আসছেন অবৈধ শ্রমিকেরা। এরই মধ্যে ফিরে এসেছেন ২৯ হাজার শ্রমিক। আরো কয়েক হাজার আছেন ফেরার অপেক্ষায়। তবে টিকিট সংকটে আটকে আছেন অনেকে। তাদের ফিরিয়ে আনতে বাড়তি ফ্লাইট বা বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করতে বেসামরিক বিমান পরিবহন পর্যটন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।

প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, মালয়েশিয়া সরকারের দেয়া সাধারণ ক্ষমার সুযোগ ৩১ ডিসেম্বর শেষ হয়ে যাবে। তাই প্রতিদিন শত শত শ্রমিক দেশে ফেরার জন্য অনুমতি নিচ্ছেন। কিন্তু তারা উড়োজাহাজের টিকিট সংগ্রহ করতে পারছেন না। সম্প্রতি পরিস্থিতি প্রবাসী কল্যাণ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে মালয়েশিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস। পরিপ্রেক্ষিতে ডিসেম্বর বিমান মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয় প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন চিঠির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

প্রবাসী মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম রেজা স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে প্রবাসীদের ফিরিয়ে আনতে বিমানের বিশেষ ফ্লাইটের পাশাপাশি বেসরকারি উড়োজাহাজ কোম্পানিগুলো কীভাবে সহায়তা করতে পারে, সে উদ্যোগ নিতেও অনুরোধ করা হয়েছে। সাশ্রয়ী ভাড়ার বিষয়টিও বিবেচনা করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এদিকে চিঠি দেয়ার পর প্রবাসী মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম রেজা সংকট সমাধানে বিমান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো, মহিবুল হকের সঙ্গে আলোচনাও করেছেন। এছাড়া প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদ ফোনে বেসামরিক বিমান পরিবহন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলীর সঙ্গে কথা বলেছেন।

ট্রাভেল এজেন্সিগুলো বলছে, ব্যাক ফর গুড কর্মসূচির আওতায় মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত অবৈধ শ্রমিকদের স্বদেশে ফেরার কর্মসূচির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর। সুযোগ কাজে লাগিয়ে দেশে ফিরতে গিয়েও বিপাকে পড়ছেন বাংলাদেশীরা। কারণ কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকায় ফিরতে কোনো এয়ারলাইনসের টিকিটই পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প কিছু টিকিট থাকলেও সেগুলো ওয়ানওয়ের জন্য ৫০-৭০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। স্বাভাবিক সময়ে যা ১০-১৫ হাজার টাকায় পাওয়া যেত। আর বিমান বাংলাদেশ সূত্র বলছে, বেসরকারি উড়োজাহাজের টিকিটের দাম কয়েক গুণ বেড়ে গেছে এরই মধ্যে। বাড়তি ফ্লাইট দিয়েও চাহিদা পূরণ করতে পারছে না বাংলাদেশ বিমান।

আর্ক ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আহসান হাবিব প্রসঙ্গে বণিক বার্তাকে বলেন, পর্যটন মৌসুম হওয়ায় ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে টিকিটের দাম প্রতি বছরই বেড়ে যায়। তবে বছর

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন