বিলাসবহুল ঘড়ি ৬৩০০এ!

ফিচার ডেস্ক

প্রযুক্তির যুগে স্মার্টফোন হাতের কাছে সব সুবিধা এনে দিলেও ফ্যাশনে ঘড়ির চাহিদা মোটেও কমেনি। বর্তমানে ঘড়ি যে শুধু সময় দেখার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে তা কিন্তু নয়। এখন ঘড়ি তৈরিতে নানা প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে ঘড়ি কেবল সময় দেখা বিষয়টির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। ঘড়ি এখন হিসাব-নিকাশ, ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধির প্রযুক্তি, সংবেদনশীল যন্ত্রাংশ, এমনকি চিকিৎসাপ্রযুক্তিসহ বেশকিছু ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে। তাহলে কথা বলাই যায়, ঘড়ি এখন স্মার্টফোনের থেকে খুব বেশি পিছিয়ে নেই।

এছাড়া নারী-পুরুষের ব্যক্তিত্ব স্মার্টনেস ফুটিয়ে তুলতেও ঘড়ির জুড়ি নেই। বিশ্ববাজারে ঘড়ির দাম দেখলেই ঘড়ির চাহিদার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাজারে রয়েছে ব্যতিক্রম ডিজাইন সুবিধাসংবলিত অবিশ্বাস্য সব দামের ঘড়ি। কিছুদিন আগেও বিশ্ববাজারে সবচেয়ে ব্যয়বহুল ঘড়ি ছিল গ্রাফট জুয়েলারির গ্রাফ ডায়মন্ড হ্যালুসিনেশন। ঘড়িটি ছিল প্লাটিনাম হীরা দিয়ে তৈরি। যার দাম ছিল ৫৫ মিলিয়ন ডলার।


তবে মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যবয়বহুল ঘড়ি পাটেক ফিলিপের গ্রান্ডমাস্টার চিম রেফারেন্স ৬৩০০। সম্প্রতি ব্যয়বহুল ঘড়িটি বিক্রির মাধ্যমে ঘড়ির জগতে নতুন বিশ্ব রেকর্ড তৈরি করা হয়েছে। ঘড়িটি তৈরিতে পাটেক ফিলিপের টুকরো ব্যবহার করা হয়। ঘড়িটি প্রায় ৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে বিক্রি করা হয়। এর আগে ১৯২০ সালে পাটেক ফিলিপ হেনরি গ্রেভস সুপার কমপ্লিকেশন নামে একটি পকেট ঘড়ি বিক্রি করে বিশ্বরিকর্ড গড়ে তোলা হয়েছিল। পকেট ঘড়িটি ২০১৪ সালে বিশ্বের চতুর্থ পুরনো নিলাম হাউজ সোথবিসে ২৪ মিলিয়ন  ডলারের বিনিময়ে বিক্রি করা হয়েছিল। কিন্তু ২০১৯ সালে গ্রান্ডমাস্টার চিম রেফারেন্স ৬৩০০এ পুরনো সেই রেকর্ড ভেঙে ফেলে। ঘড়িটি পাটেক ফিলিপের তৈরি একটি বিশেষ হাত ঘড়ি। ঘড়িটি তৈরিতে সাদা রঙের স্বর্ণ ব্যবহার করা হয়েছে। এর আগে কখনো এমন ঘড়ি তৈরি হয়নি। সেদিক থেকে ঘড়িটি পাটেক ফিলিপের এক অনন্য সৃষ্টি।

গ্রান্ডমাস্টার চিম রেফ ৬৩০০এ ঘড়িতে দুটি ডায়াল, রিভার্সেবল কেস ২০টি কমপ্লিকেশন রয়েছে। ঘড়ির সামনের দিকটি খুবই আকর্ষণীয়। সামনের দিকটিতে স্বর্ণের ওপালিন ডায়াল (সালমন হিসেবে পরিচিত) ব্যবহার করা হয়েছে। টাইমপিসে চারটি স্প্রিং ব্যারেলস আছে, এগুলো পরিচালনা করার জন্য ২০টি কমপ্লিকেশন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আবার গ্রান্ড পেটাইট সোনারি,

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন