যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের জরিপ

এক-তৃতীয়াংশ রোহিঙ্গা পরিবারের সদস্যদের হত্যা করা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক

মিয়ানমারে অবস্থানকালে এক তৃতীয়াংশ রোহিঙ্গা পরিবারের কেউ না কেউ মৃত্যুবরণ করেছেন। বাংলাদেশে আসার আগে ২৮ শতাংশ রোহিঙ্গা প্রায় মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছিলেন।  ৯০ ভাগ রোহিঙ্গা বলেছেন, তাদের সামনে ধর্ষণ বা ধরণের বিপত্তিমূলক ঘটনা ঘটতে দেখেছেন। চারভাগের একভাগ রোহিঙ্গা পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতে বাধ্য হয়েছিলেন। এছাড়া ৬০ ভাগ রোহিঙ্গা সহিংসতার অভিজ্ঞতা প্রত্যক্ষ করেছেন।

 ট্রমা এন্ড মেন্টাল হেলথ এমং রোহিঙ্গা রিফিউজিস ফ্রম মিয়ানমার এন্ড হোস্ট কমিউনিটিস ইন বাংলাদেশশীর্ষক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণাটি পরিচালনা করে যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়েল ম্যাকমিলান সেন্টার, ইনভেশন ফর প্রভার্টি এ্যাকশন এবং আইজিসি বাংলাদেশসহ কয়েকটি সংস্থা। গতকাল এই গবেষণার প্রাথমিক ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এটি উপস্থাপন করেন ইয়েল ইউনিভার্সিটের অর্থনীতির প্রফেসর . আহমেদ মুশফিক মোবারক। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম মান্নান। আইজিসি বাংলাদেশের কান্ট্রি ডাইরেক্টর . ইমরান মতিনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন বৃটিশ হাইকমিশনার বরার্ট কারটন ডিকশন।

গবেষা প্রতিবেদনে স্থানীয়দের ওপর কি ধরনের প্রভাব পড়ছে সেটিও তুলে আনা হয়েছে।  এতে বলা হয়েছে, কক্সবাজারের স্থানীয় ৩২ শতাংশ শিশু গত ১২ মাসে রোহিঙ্গা ক্যাম্প বা আশপাশে কাজ করেছে। এছাড়া ২৬ শতাংশ রোহিঙ্গা কিশোর কোন না কোন কাজ করেছে। রোহিঙ্গাদের যে তেল, চাল বা পণ্য সামগ্রী সহায়তা হিসেবে দেয়া হয় তার একটি অংশ তারা স্থানীয়দের কাছে বিক্রি করে। ফলে সেখানে এসব নিত্যপণ্যের দাম কম থাকে। রোহিঙ্গারা যে শুধু স্থানীয় শ্রম

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন