এসএ গেমস কাবাডি থেকে কখনই স্বর্ণপদক পাওয়া হয়নি, তিনটি রুপাই বাংলাদেশের সেরা সাফল্য। ২০০৪ সাল থেকে সর্বশেষ চার আসরে অর্জন ব্রোঞ্জ পদক। এবার সেই বাংলাদেশ গেমসে যাচ্ছে স্বর্ণজয়ের প্রত্যাশা নিয়ে।
বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি ও পুলিশের আইজি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী এসএ গেমসে স্বর্ণজয়ের প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য স্বর্ণপদক জয় করা। গেমসে নারীদের তুলনায় পুরুষ দলের ভালো করার সম্ভাবনা বেশি।’ ১৯৯৯ সালের আসরে বাংলাদেশ ছিল পদকশূন্য। এবার দল ভালো করবেন বলে আশাবাদী ফেডারেশনের কর্মকর্তারা।
নারী ও পুরুষ দুই দলেরই প্রধান কোচের দায়িত্ব পালন করবেন ভারতীয় সাজু রাম। এক ব্যক্তিকে দুই দলের কোচ করা প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি বলেন, ‘তিনি প্রধান কোচের দায়িত্বে থাকছেন। তার সঙ্গে দুই দলেই সহকারী হিসেবে থাকেছেন দুজন কোচ।’ ছেলেদের দলে সাজু রামের সহকারী হিসেবে রয়েছেন বাদশা মিয়া। নারী দলে সহকারী হিসেবে থাকবেন বজলুর রশীদ।
কাবাডি দেশের জাতীয় খেলা হলেও নানা কারণে এটি কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি উল্লেখ করে পেশাদারিত্ব আনার কথা বলেছেন ফেডারেশন সভাপতি। সম্প্রতি ইরানের কিশ দ্বীপে আয়োজিত জুনিয়র বিশ্বকাপ থেকে ব্রোঞ্জ নিয়েছে ফিরেছে লাল-সবুজরা। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দলের সাফল্যে আমরা গর্বিত।’
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন ক্রীড়া ডিসিপ্লিন নানা কার্যক্রম হাতে নিচ্ছে। ‘মুজিব বর্ষ’ উদযাপনের মাধ্যমে দেশের তৃণমূল কাবাডিতে একটা ঝাঁকুনি দেয়ার কথা বললেন ফেডারেশন সভাপতি। তার কথায়, ‘আমরা বড় মাপের একটা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার বিষয়ে আলোচনা করছি। পাশাপাশি প্রায় দেড় লাখ ছাত্র-ছাত্রীকে সম্পৃক্ত করে স্কুল কাবাডি প্রতিযোগিতা আয়োজন করব। ইউনিয়ন পর্যায় থেকে ক্রমান্বয়ে জাতীয় পর্যায়ে এসে শেষ হবে এ প্রতিযোগিতা।’
কয়েক বছর ধরে দেশে প্রো কাবাডি আয়োজনের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। এ সম্পর্কে ফেডারেশন সভাপতি বলেছেন, ‘প্রো কাবাডি আয়োজনের সম্ভাব্যতা যাচাই করছি। খেলাটির অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধির পরই আমরা প্রো কাবাডি আয়োজনের চেষ্টা করব।’
ক্যাসিনো কাণ্ডের পর থেকে ঢাকার কয়েকটি ক্লাবে তালা ঝুলছে। ক্রীড়া কর্মকাণ্ড পরিচালনার স্বার্থে ক্লাবগুলো খুলে দেয়া সম্ভব কিনা? প্রশ্নের জবাবে পুলিশের এ শীর্ষ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘ক্লাব তার স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা