কর্মস্থল সাজান নিজের মনের মতো

ফিচার ডেস্ক

ঘর সাজানোর মধ্য দিয়ে মানুষের রুচিশীলতার পরিচয় ফুটে ওঠে। সেটা আবাসস্থল বা কর্মক্ষেত্র যেটাই হোক না কেন। ঘরের সাজসজ্জা নিজেদের পাশাপাশি অন্যদেরও প্রভাবিত করে। একটি পরিপাটি ঘর মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়। তাই ঘর সাজানোর ব্যাপারে কখনই হেলাফেলা করা উচিত নয়। বাসস্থান কর্মস্থলের ঘর কিন্তু একটু আলাদা। তাই সাজানোর ক্ষেত্রেও একটু ভিন্নতা রাখতে হবে। কর্মস্থলের সঙ্গে ব্যবসায়িক বিষয় প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি জড়িয়ে থাকে। তাই কর্মস্থলের ঘরটি একটু অন্যভাবে সাজাতে হবে। তবে শুধু জিনিসপত্র দিয়ে সাজালেই হবে না। ঘরে প্রয়োজনীয় আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারছে কিনা, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। কেউ চাইলে নিজেই নিজের অফিস ঘর সাজাতে পারে। যদি তা সম্ভব না হয়, তাহলে বিভিন্ন ইন্টেরিয়র ডিজাইন প্রতিষ্ঠানের সাহায্য নিয়ে করা যেতে পারে। তবে একটু কৌশল অবলম্বন করলে আপনি নিজেই আপনার কর্মস্থলের ঘরটি পছন্দসই জিনিসপত্র দিয়ে সাজিয়ে ফেলতে পারেন।

কর্মস্থলের ঘরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ছাপ থাকলে মন্দ হয় না। এজন্য ঘরের ভেতর গাছ রাখতে পারেন। ছোট ছোট হাউজ ট্রি রাখা যেতে পারে।

ঘরে যদি বড় জানালা থাকে, তাহলে সেখানে একটু রঙের ছোঁয়া থাকলে ভালোই লাগবে। রঙ করার ক্ষেত্রে সবুজ নীল রঙের মিশ্রণ ব্যবহার করলে ভালো হয়।

অফিস ঘর ছোট হলে সাজসজ্জার ক্ষেত্রে ভিন্নতা আনতে হবে। ঘর ছোট হলে খুব বেশি রঙ ব্যবহার করা যাবে না। সাদা দেয়াল, সাদা সিলিং ফ্যানের সঙ্গে একটি বা দুটি এসেন্ট রঙের মিশ্রণ ব্যবহার করতে হবে। ঘরের ভেতরে হালকা আসবাব রাখতে হবে।


অফিসের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রাখার জন্য শেলফ ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে ওপেন শেলফ রাখা যেতে পারে। অথবা কেবিনেট রাখলেও হবে। তবে কেউ যদি দুটোই রাখতে চায় খারাপ লাগবে না।

অফিসের ঘর ছোট হলে বড় টেবিল না রাখাই ভালো। কারণ এতে জায়গা বেশি লাগে। তবে বড় হলে অবশ্যই একটি সুন্দর টেবিল অথবা কম্পিউটার ডেস্ক রাখতে হবে। অবশ্যই টেবিল গোছানো পরিপাটি রাখতে হবে। কারণ এর সঙ্গে আপনার রুচির বিষয়টি জড়িয়ে আছে। টেবিলের সঙ্গে কেবিনেট অথবা শেলফ রাখা যেতে পারে।

প্রতিটি ঘরেই একটা নির্দিষ্ট জায়গা থাকে

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন