আবার বেড়েছে পেঁয়াজের দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম ব্যুরো

কিছুদিন আগেই দেশের বৃহত্তম ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের দাম বেড়ে দাঁড়ায় রেকর্ড সর্বোচ্চে। পরবর্তী সময়ে সরকারি-বেসরকারি নানা উদ্যোগের পর পণ্যটির মূল্য একটু একটু করে কমতে থাকে। কিন্তু বর্তমানে হঠাৎ করেই আবারো ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠছে পণ্যটির দাম। অবস্থায় পণ্যটির বাজারে নতুন করে অস্থিরতা দেখা দেয়ার আশঙ্কা করছেন বাজারসংশ্লিষ্টরা।

খাতুনগঞ্জের বিভিন্ন আড়তে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, গত বুধবারও এখানে মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল প্রতি কেজি ১০০ টাকায়। রোববার একই জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হয় সর্বোচ্চ ১৮০ টাকা কেজিতে। গতকাল তা আরো বেড়ে দাঁড়ায় ১৯০ টাকায়। বুধবারের বাজারে মিসর থেকে আনা পেঁয়াজের দাম ছিল প্রতি কেজি ৮০ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ১৬০ টাকায়। অর্থাৎ পাঁচদিনেই দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে দ্বিগুণে। এছাড়া ভারতের রাজস্থানের পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২২০ টাকা চীনা পেঁয়াজ ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

আমদানিতে শুল্ক হ্রাস এবং আমদানীকৃত পণ্যের মূল্যহ্রাসের কারণে পেঁয়াজের দাম সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে বলে প্রত্যাশা করছিলেন ভোক্তারা। কিন্তু পাইকারি বাজারে দরবৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় এখন খুচরা বাজারে আবার অসহনীয় হয়ে উঠছে পণ্যটির দাম।

ব্যবসায়ীদের দাবি, পেঁয়াজের বাজার এখন সম্পূর্ণ অস্থির। বিদেশ থেকে পেঁয়াজের আমদানি বাড়লে পণ্যটির দাম কমে যায়। আবার মজুদ কমলে বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। দেশের বড় কিছু আমদানিকারকের পেঁয়াজ আমদানির তথ্যে বাজারে দাম কিছুটা কমছিল। কিন্তু সে পেঁয়াজ বাজারে এখনো এসে পৌঁছায়নি, যার কারণে দামে বড় ধরনের ওঠানামা দেখা যাচ্ছে।

বিষয়ে খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ী আনোয়ার বলেন, বাজারে সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকলে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সরবরাহ কমলে দাম বেড়ে যাবে। এক সপ্তাহ আগে আমদানীকৃত পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ায় মিয়ানমার বা মিসর থেকে আনা পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ১০০ টাকার নিচে নেমে আসে। এখন সেই আমদানি পণ্যের সরবরাহ কমায় দাম বাড়ছে। এতে আমাদের কিছু করার নেই। আমদানি পর্যাপ্ত হলে স্বাভাবিকভাবেই দাম সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে।

হিলির ছয় আমদানিকারককে তলব করেছে শুল্ক গোয়েন্দা: নানা পদক্ষেপেও স্থিতিশীলতা ফেরানো যাচ্ছে না নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পেঁয়াজের বাজারে। আবারো বাজারে পণ্যটির মূল্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে অস্বাভাবিক পর্যায়ে। বিষয়টি নিয়ে কারণ অনুসন্ধানের তাগিদে হিলি স্থলবন্দরের ছয় বড় পেঁয়াজ আমদানিকারককে চিঠি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন