হালকা প্রকৌশল শিল্পে সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত

এম আর খায়রুল উমাম

উন্নয়ন টেকসই করতে জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্র সর্বসম্মতভাবে যেসব লক্ষ্য গ্রহণ করেছে, তার একটা সবার জন্য স্থায়ী, অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই অর্থনৈতিক কার্যক্রম উৎসাহিত, পরিপূর্ণ উৎপাদনশীল কর্মসংস্থান এবং উপযুক্ত কর্মের নিশ্চয়তা প্রদান করা সাধারণ জনগণের ক্ষুধা দারিদ্র্য অবসানকল্পে আমাদের সঠিক পথনির্ধারণে হালকা প্রকৌশল খাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় শিল্পনীতি ২০১৬-তে ক্ষুদ্র মাঝারি শিল্প খাতকে শিল্প উন্নয়নের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি বিবেচনায় সরকারিভাবে ১১টি বিশেষ খাতকে ক্ষুদ্র মাঝারি উদ্যোগ হিসেবে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে, যার অন্যতম হালকা প্রকৌশল খাত তাই শিল্প খাতে মূল্য সংযোজনের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে হালকা প্রকৌশল শিল্পের বিকাশে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে স্বল্প সুদে ঋণ প্রশিক্ষণের উদ্যোগ, ওয়ান স্টপ সেবার ব্যবস্থা, বাজার সম্প্রসারণসহ পণ্যের মানোন্নয়ন জনচেতনা সৃষ্টি করতে হবে তবে সব ক্ষেত্রেই মানবতাবিরোধী শিশুশ্রমের বিকল্প শ্রমকে গুরুত্ব দিতে হবে

বাংলাদেশ ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালে উন্নত বিশ্বের কাতারে শামিল হওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে লক্ষ্য অর্জনে দেশের উন্নয়ন রোডম্যাপে শিল্প খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বর্তমানে জাতীয় উৎপাদনে শিল্প খাতের অবদান ৩০ দশমিক শতাংশ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য মোতাবেক দেশে প্রায় ১০ লাখ ছোট মাঝারি শিল্প-কারখানা রয়েছে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা এসব শিল্প-কারখানা প্রতিনিয়ত জিডিপিতে অবদান

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন