সামিট পাওয়ারের ঋণমান ‘ট্রিপল এ’ ও ‘এসটি-ওয়ান’

নিজস্ব প্রতিবেদক

সামিট পাওয়ার লিমিটেডের ঋণমান প্রকাশ করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল) তাদের রেটিং অনুসারে কোম্পানিটির ঋণমান দীর্ঘমেয়াদেট্রিপল স্বল্পমেয়াদেএসটি-ওয়ান ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনসহ প্রাসঙ্গিক হালনাগাদ বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে প্রত্যয়ন করেছে সিআরআইএসএল।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে সামিট পাওয়ারের পরিচালনা পর্ষদ। ২৪ নভেম্বর বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর খামারবাড়িতে অবস্থিত কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) কমপ্লেক্সে কোম্পানিটির ২২তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে সামিট পাওয়ারের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে টাকা ৭৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল টাকা ৪০ পয়সা। ৩০ জুন শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩২ টাকা ৪০ পয়সা, ২০১৮ হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৩১ টাকা ২৬ পয়সা।

২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় সামিট পাওয়ার। তার আগে ২০১৭ হিসাব বছরের জন্য ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা। ১৮ মাসে সমাপ্ত সে হিসাব বছরে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস ছিল টাকা ৭৫ পয়সা।

এদিকে চলতি হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সামিট পাওয়ারের সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে টাকা ৪০ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল টাকা ৩৪ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ২৪ পয়সা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সামিট পাওয়ার শেয়ারের সর্বশেষ সমাপনী দর ছিল ৩৭ টাকা ৭০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ৩৬ টাকা ৮০ পয়সা থেকে ৪৫ টাকার মধ্যে ওঠানামা করেছে।

২০০৫ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন হাজার ৫০০ কোটি পরিশোধিত মূলধন হাজার ৬৭ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে হাজার ৫৬৭ কোটি ১৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ারের ৬৩ দশমিক ১৮ শতাংশ উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে, ২১ দশমিক ৭৪ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, দশমিক ৬৫ শতাংশ বিদেশী বিনিয়োগকারী বাকি ১১ দশমিক ৪৩ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন