নিরীক্ষা দাবির অর্থ

গ্রামীণফোনের বিষয়ে আদেশ রোববার

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিরীক্ষা দাবির অর্থ পরিশোধ বিষয়ে মামলার পরবর্তী আদেশের দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী রোববার। গতকাল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার বিচারকের আপিল বেঞ্চ আদেশ দেন। একই সঙ্গে সময়ের মধ্যে মধ্যস্থতার জন্য অন্য কোনো ফোরামে না যেতে গ্রামীণফোনকে নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত।

আদালতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন মাহবুবে আলম খন্দকার রেজা--রাকিব। গ্রামীণফোনের পক্ষে ছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস, এএম আমিন উদ্দিন, মেহেদী হাসান চৌধুরী, শরীফ ভূঁইয়া তানিম হোসেইন শাওন।

এর আগে গত ১৪ নভেম্বর গ্রামীণফোন শর্তসাপেক্ষে ২০০ কোটি টাকা পরিশোধ করতে রাজি বলে প্রতিষ্ঠানটির আইনজীবী আদালতকে জানিয়েছিলেন। ওইদিন পরবর্তী আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়েছিল ১৮ নভেম্বর।

বিটিআরসির দাবি অনুযায়ী, নিরীক্ষা আপত্তিতে গ্রামীণফোনের কাছে ১২ হাজার ৫৭৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা   রবি আজিয়াটার কাছে ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে সরকারের। গত এপ্রিলে পাওনা অর্থ দাবি করে গ্রামীণফোন রবিকে নোটিস পাঠায় বিটিআরসি। পরবর্তী সময়ে অপারেটর দুটির এনওসি প্রদান বন্ধ করে দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

পাওনা অর্থ আদায়ে দুই সেলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন রবির লাইসেন্স কেন বাতিল হবে না জানতে চেয়ে গত সেপ্টেম্বর অপারেটর দুটিকে চিঠি দেয় বিটিআরসি। এর আগেই ঢাকার দেওয়ানি আদালতে আলাদা মামলা দায়ের করে গ্রামীণফোন রবি। গত ২৫ আগস্ট মামলা করে রবি। আর গ্রামীণফোন মামলা করে ২৬ আগস্ট।

এমন পরিস্থিতিতে বিরোধ মীমাংসায় টেলিযোগাযোগমন্ত্রী, বিটিআরসি অপারেটর দুটির কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল। তবে এতেও সংকটের সুরাহা না হওয়ায় প্রশাসক নিয়োগে ডাক টেলিযোগাযোগ বিভাগের অনুমতি চেয়ে আবেদন করে বিটিআরসি। এরই মধ্যে প্রশাসক নিয়োগে অনুমোদনও দিয়েছে ডাক টেলিযোগাযোগ বিভাগ।

এরপর গ্রামীণফোনের টাইটেল স্যুট (স্বত্বের মামলা) মামলা নিম্ন আদালত গ্রহণ করলেও এর অধীনে বিটিআরসির দাবি আদায়ের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন গত ২৮ আগস্ট খারিজ করে দেন। ওই খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন