আজ ও আগামীকাল স্পট মার্কেটে লেনদেন
করবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১০টি কোম্পানি। কোম্পানিগুলো হলো আমরা টেকনোলজিস
লিমিটেড, রেনাটা লিমিটেড,
কাট্টলি টেক্সটাইল লিমিটেড, ন্যাশনাল
ফিড মিল লিমিটেড, জেমিনি সি ফুড লিমিটেড,
আমান ফিড লিমিটেড, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, আলিফ
ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড, ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, সায়হাম
কটন মিলস লিমিটেড ও আনলিমা ইয়ার্ন ডায়িং লিমিটেড।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ৫
শতাংশ স্টক লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে আমরা টেকনোলজিসের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত
হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয়
(ইপিএস)
হয়েছে ১ টাকা ৩৮ পয়সা, যা
আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬১ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০০ শতাংশ নগদ ও
১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে রেনাটা লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত
হিসাব বছরে কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৪৬ টাকা ৬৩ পয়সা, যা
আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩৮ টাকা ৫৭ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২ শতাংশ নগদ ও ১০
শতাংশ স্টক লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে কাট্টলি টেক্সটাইলের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত
হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২০
পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১ শতাংশ স্টক
লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে ন্যাশনাল ফিড মিলসের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে
কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৫ পয়সা,
যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫৩ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ স্টক
লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে জেমিনি সি ফুডের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে
কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৭ পয়সা,
যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬১ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১২ দশমিক ৫০
শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে আমান ফিডের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে
কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৭৫ পয়সা,
যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ২১ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৪ শতাংশ স্টক
লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে
কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা,
যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩ শতাংশ নগদ ও ৭
শতাংশ স্টক লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত
হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৭৪ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৫১
পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২ শতাংশ নগদ ও ৮
শতাংশ স্টক লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির পরিচালনা
পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭৪ পয়সা, যা
আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫১ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ স্টক
লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে ফার কেমিক্যালের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে
কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা,
যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ
লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে সায়হাম কটনের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে
কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা,
যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের
নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ
লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে আনলিমা ইয়ার্ন ডায়িংয়ের পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব
বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫২ পয়সা,
যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫৫ পয়সা।