সমুদ্র ও বিমানবন্দরে পণ্য খালাস

এশিয়া-প্যাসিফিকে সবচেয়ে বেশি সময় নেয় বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

আমদানি রফতানি পণ্য খালাসে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে (এশিয়া-প্যাসিফিক) সবচেয়ে বেশি সময় নেয় বাংলাদেশ। সমুদ্রবন্দর বিমানবন্দর দুই ক্ষেত্রেই একই অবস্থা। গতকাল অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামালের সঙ্গে এক বৈঠকে সমস্যার কথা তুলে ধরেন ঢাকা সফররত জাপানি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা।

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে জাপানি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত নাওকি ইতো।

বৈঠকে জাপানি ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল পণ্য খালাসে বাংলাদেশের বিমান সমুদ্রবন্দরের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন দিয়েছেন অর্থমন্ত্রীর কাছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমুদ্রবন্দরে পণ্য খালাসে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের গড় সময় আট দিন। অথচ বাংলাদেশে সময় নেয় ১৫ দশমিক দিন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে কম সময় নেয় ভিয়েতনাম, মাত্র সাতদিন। এছাড়া থাইল্যান্ড দশমিক , ইন্দোনেশিয়া দশমিক , ফিলিপাইন ১০ দশমিক , ভারত ১২, মিয়ানমার ১৩ দশমিক কম্বোডিয়া ১৩ দশমিক দিন সময় নেয়। অন্যদিকে বিমানবন্দরে পণ্য খালাসে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে গড়ে দশমিক দিন সময় লাগে। সেখানে বাংলাদেশের প্রয়োজন হয় প্রায় দশমিক দিন। এক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে থাইল্যান্ড, তাদের সময় লাগে মাত্র দশমিক দিন। অন্যদিকে ভিয়েতনামে তিনদিন, কম্বোডিয়ায় দশমিক , ফিলিপাইনে দশমিক , ইন্দোনেশিয়ায় দশমিক , ভারতে দশমিক মিয়ানমারে পাঁচদিন সময় লাগে কাজে।

এছাড়া জাপানি বিনিয়োগকারীদের বিমানবন্দরে অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে ঘণ্টার বেশি সময় ব্যয় করতে হয় বলেও জানিয়েছে প্রতিনিধি দল। এটাকে তারা ব্যবসায় প্রতিবন্ধকতা হিসেবেই দেখছে।

বৈঠকে অর্থমন্ত্রী ব্যবসা সহজ করতে যা যা করা দরকার, বাংলাদেশ সরকার তার সবই করবে বলে জাপানি প্রতিনিধি দলকে আশ্বাস দিয়েছেন। এছাড়া বাংলাদেশে জাপানি কোম্পানির বিনিয়োগ বাড়াতে প্রাথমিকভাবে ট্যাক্স ভ্যাটে বড় ধরনের ছাড় দেয়ার সিদ্ধান্ত সরকার নিয়েছে বলেও বৈঠক-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে জানান অর্থমন্ত্রী।

তিনি বলেন, জাপানি বিনিয়োগকারীদের জন্য ছাড়কৃত ভ্যাট বা ট্যাক্স মূলত ছাড় নয়। এটা এক ধরনের বিনিয়োগ। কর ছাড়ের সিদ্ধান্তে জাপানি কোম্পানিগুলো ভালো ব্যবসায়িক পরিবেশ পাবে। জাপানি কোম্পানিসহ সব বিদেশী কোম্পানি তাদের ব্যবসা বাংলাদেশে সম্প্রসারণ করতে পারবে। এতে দেশের রফতানি বাড়বে। ফলে একটা

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন