বেনাপোল কাস্টম হাউজের লকার ভেঙে ১৯ কেজি ৩৮৫ গ্রাম স্বর্ণ চুরির মামলা অধিকতর তদন্তের জন্য সিআইডিকে দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে। গতকাল বিষয়টি নিশ্চিত করে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামুন খান বলেন, লকারের স্বর্ণ চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য সিআইডিকে দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে। শিগগিরই তারা তদন্ত শুরু করবেন।
এর আগে গত বুধবার স্বর্ণ চুরির জেরে বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার বেলাল হুসাইন চৌধুরীকে বদলি করা হয়েছে। এক প্রজ্ঞাপনে ওই বদলির আদেশ দেয়া হয়। সংশ্লিষ্টদের দাবি, লকারে ছিল প্রায় ৩০ কেজি স্বর্ণ। কিন্তু চোর নিয়ে গেল ১৯ কেজি ৩৮৫ গ্রাম। অন্য স্বর্ণ কেন নেয়া হলো না, সে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে।
এদিকে সিসিটিভি ক্যামেরা নষ্ট থাকায় চোর শনাক্ত করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন যশোর পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) তৌহিদুল ইসলাম।
এ ঘটনা অনুসন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার প্রধান শহীদুল ইসলাম বলেন, তদন্তকাজ শুরু করেছি। সিসি ক্যামেরা কেন বন্ধ ছিল, সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সিসি ক্যামেরার নির্দিষ্ট অপারেটর নেই বলে তিনি স্বীকার করেছেন।