চাল রফতানি বাড়লেও আয় কমেছে ভিয়েতনামের

বণিক বার্তা ডেস্ক

চলতি বছর ভিয়েতনাম থেকে চাল রফতানি বেড়েছে। তবে রফতানি বাড়লেও খাত থেকে দেশটির আয় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে চালের সরবরাহ উদ্বৃত্ত থাকায় দাম নিম্নমুখী রয়েছে। ফলে রফতানিমূল্য কম হওয়ায় ভিয়েতনামের আয় কমেছে। দেশটির মিনিস্ট্রি অব এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্টের (এমএআরডি) সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে তথ্য জানানো হয়েছে। খবর ভিয়েতনাম এক্সপ্রেস।

এমএআরডির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে দেশটি থেকে প্রতি টন চালের রফতানিমূল্য ছিল ৪৩৫ ডলার সেন্ট, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩ দশমিক শতাংশ কম। সময় দেশটির রফতানি আয় কমেছে দশমিক শতাংশ। সব মিলিয়ে জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ২২৪ কোটি ডলারের চাল রফতানি করেছে ভিয়েতনাম। মূলত দেশটির বড় বাজার চীনে রফতানি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সময় কমে যায়।

অন্যদিকে চলতি বছরের প্রথম ১০ মাসে দেশটি থেকে সব মিলিয়ে ৫৫ লাখ ৬০ হাজার টন চাল রফতানি হয়েছে। যার বিপরীতে দেশটির আয় হয়েছে ২৪৩ কোটি ডলার। তবে সময় দেশটির চাল রফতানি দশমিক শতাংশ বাড়লেও আয় কমেছে দশমিক শতাংশ। যেখানে গত বছর খাত থেকে দেশটির রফতানি আয় ছিল ৩০৩ কোটি ডলার, যা তার আগের বছরের অর্থাৎ ২০১৭ সালের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি।

এমএআরডির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বছর ভিয়েতনামের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ থাইল্যান্ড, ভারত এমনকি রফতানি খাতে উদীয়মান দেশ কম্বোডিয়া মিয়ানমার থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে চাল সরবরাহ করা হয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে চলতি বছর চালের দাম অপেক্ষাকৃত নিম্নমুখী। যার প্রভাব পড়েছে ভিয়েতনামের চাল রফতানির ওপর।

এছাড়া ভিয়েতনামের চালের প্রধান প্রধান বাজারেও এবার দেশটির রফতানি কমেছে। এমএআরডির এগ্রোট্রেড বিভাগের প্রধান নাজিয়ান কোয়াক তোয়ান বলেন, অর্থনৈতিক শ্লথগতির কারণে চীন ইন্দোনেশিয়া মতো প্রধান আমদানিকারক দেশগুলো বছর ভিয়েতনাম থেকে চাল আমদানি কমিয়ে দিয়েছে।

গত ১০ মাসে ভিয়েতনাম থেকে সবচেয়ে বেশি চাল আমদানি করেছে ফিলিপাইন। সময় ভিয়েতনামের মোট চাল রফতানির ৩৫ দশমিক শতাংশের গন্তব্য বাজার ছিল ফিলিপাইন। তবে দেশটিতে চালের সরবরাহ উদ্বৃত্ত বেড়ে যাওয়ায় সে দেশের সরকার অভ্যন্তরীণ বাজার রক্ষায় আমদানি কমাতে সেপ্টেম্বরে একটি পদক্ষেপ নিয়েছে। এতে দেশটির বাজারেও ভবিষ্যতে ভিয়েতনামের চাল রফতানি কমে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। তবে দেশটি এখন পর্যন্ত ভিয়েতনাম থেকে চাল আমদানির ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করেনি।

এমএআরডির প্রতিবেদনে ফিলিপাইন ব্যতীত অন্যান্য দেশে চাল রফতানির কোনো তথ্য উল্লেখ করেনি। তবে সেনেগাল, আইভরি কোস্ট, অস্ট্রেলিয়া, হংকং, ইরাকে সময় ভিয়েতনামের চাল রফতানি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

চীনে মানসম্মত চাল রফতানি করতে না পারায় চলতি বছর দেশটির বাজারে ভিয়েতনামের রফতানি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে। অবস্থায় দেশটি থেকে রফতানি হওয়া চালের মানোন্নয়ন এবং ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া আফ্রিকার বাজারে অধিক পরিমাণে

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন