আমদানি বাড়ায় কমে আসছে পেঁয়াজের দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম ব্যুরো

ধীরে হলেও কমে আসছে পেঁয়াজের দাম। গত এক মাস ধরে দেশের বাজারে পেঁয়াজের অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পর বেসরকারি খাতে আমদানি শুরু হওয়ায় দাম কমতে শুরু করেছে। এর মধ্যে গত চারদিনে পাইকারি পর্যায়ে পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে প্রায় ১৫ টাকা। বর্তমানে পাইকারি পর্যায়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ মানভেদে ৬০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে পাইকারিতে কমলেও খুচরা বাজারে এখনো বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ।

উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র (চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর) সূত্রে জানা গেছে, ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ভারতের বিকল্প বাজার থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়। এর মধ্যে গত ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত সর্বমোট হাজার ৬৭৫ দশমিক ৮৮৯ টন পেঁয়াজ আমদানির তথ্য রয়েছে সংগনিরোধ কেন্দ্রে। এছাড়াও গত ২৭ থেকে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে দুই দফায় সর্বমোট ৬১ হাজার ৪৩২ টন পেঁয়াজ আমদানির জন্য আইপি বা অনুমতিপত্র নিয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। অন্যদিকে টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে গত ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত তিন মাসে আমদানি হয়েছে সর্বমোট ২১ হাজার টন পেঁয়াজ। শুধু অক্টোবরে (২৮ অক্টোবর পর্যন্ত) আমদানি হয়েছে ১৭ হাজার টনের কিছু বেশি পেঁয়াজ। এরই মধ্যে প্রতিদিন এক হাজার থেকে দেড় হাজার টন পেঁয়াজ টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি হচ্ছে বলে জানিয়েছে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ।

গতকাল দেশের সর্ববৃহৎ ভোগ্যপণ্য বাজার খাতুনগঞ্জে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত এক সপ্তাহ ধরে প্রশাসনের অভিযান বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পেঁয়াজ আমদানির কারণে দাম সহনীয় পর্যায়ে নেমে এসেছে। এর মধ্যে চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপের আমদানিতব্য প্রায় ৫৫ হাজার টন পেঁয়াজ দেশে প্রবেশ করলে দাম অনেকটা সহনীয় হয়ে যাবে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। মিসর, চীন, পাকিস্তান, উজবেকিস্তান, তুরস্ক থেকে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে ৬১ হাজার ৪৩২ টন পেঁয়াজ আসবে। এস আলম গ্রুপের আমদানির প্রক্রিয়াধীন থাকা পেঁয়াজ মিসর থেকেই আসবে।

তথ্যমতে, এস আলম গ্রুপ পাঁচটি আইপিতে ১১ হাজার টন করে সর্বমোট ৫৫ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করবে। খাতুনগঞ্জের মেসার্স সোনালী ট্রেডার্সের নামে আমদানির অনুমতিপত্র নেয়া এসব পেঁয়াজ ন্যায্যমূল্যে দেশের বাজারে বিক্রি

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন