ঋণমান
রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স
কোম্পানি লিমিটেড
রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ঋণমান
দীর্ঘমেয়াদে ‘এ থ্রি’। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব
বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে
এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (সিআরএবি)।
২০১৮ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১২ শতাংশ
নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স। ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব
বছরের জন্য ৮ শতাংশ নগদের পাশাপাশি ৪ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা।
চলতি ২০১৯ হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জানুয়ারি-জুন) রূপালী
লাইফ ইন্স্যুরেন্সের জীবন বীমা তহবিলের আকার ১ কোটি ৯৯ লাখ ১০ হাজার টাকা বেড়ে ৪৫২
কোটি ৩৯ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির জীবন বীমা তহবিল
বেড়েছিল ১ কোটি ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) এ তহবিলের
আকার বেড়েছে ১ কোটি ৪২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। ২০১৮ হিসাব বছরের একই সময়ে প্রবৃদ্ধি ছিল
১০ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
কোম্পানির ব্যবসা ও মূলধন পরিকল্পনা
ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন
লিমিটেড
গত বছর ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে
পুঁজিবাজারে আসা ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড তাদের আইপিও তহবিলের অর্থ ব্যয়ের
পরিকল্পনায় পরিবর্তন এনেছে। আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এ তহবিলের অংশবিশেষ দিয়ে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় একটি
বটলিং প্লান্ট স্থাপনের পরিকল্পনা ছিল ইন্ট্রাকোর। তবে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ
এ পরিকল্পনা থেকে সরে এসে কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলায় সদ্য স্থাপিত একটি এলপিএফ সিলিন্ডার
ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি কিনে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন
করতে হলে কোম্পানিটিকে বিশেষ সাধারণ সভায়
(ইজিএম)
শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নিতে হবে।
ইন্ট্রাকো যে ফ্যাক্টরিটি কিনতে চাইছে, তা ৪০
হাজার বর্গফুট জায়গার ওপর স্থাপিত একটি কারখানা। ইস্পাত নির্মিত এ কারখানা ভবনে তরলীকৃত
পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডার
উৎপাদনের জন্য আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়েছে। কারখানাটি
কিনতে ইন্ট্রাকোর খরচ হবে ৩১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। কোম্পানিটির পর্ষদ ধারণা করছে, পতেঙ্গায়
বটলিং প্লান্ট স্থাপনের চেয়ে কুমিল্লার কারখানাটি কিনে নেয়াই কোম্পানির জন্য বেশি লাভজনক
প্রকল্প হবে।
এদিকে ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের
১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে ইন্ট্রাকোর পরিচালনা পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব
বছরে কোম্পানিটির সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয়
(ইপিএস)
হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা, আগের
হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৮ পয়সা। ৩০ জুন সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে
১২ টাকা ৯১ পয়সা, আগের
হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১২ টাকা ৮৪ পয়সা। ২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য
৫ শতাংশ নগদের পাশাপাশি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় ইন্ট্রাকো।
আগামী ২৪ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর বারিধারায়
অবস্থিত ইন্ট্রাকো কনভেনশন হলে কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান
করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত
রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ নভেম্বর।
সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড
টিয়ার-টু
মূলধন বাড়াতে ৫০০ কোটি টাকার মেয়াদি সাবঅর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সাউথইস্ট
ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। নন-কনভার্টিবল
এ বন্ডের মেয়াদ হবে সাত বছর। স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে গতকাল ব্যাংকটি শেয়ারহোল্ডারদের
এ তথ্য জানিয়েছে। ব্যাংকের পর্ষদ আরো সিদ্ধান্ত নিয়েছে, নিয়ন্ত্রক
কর্তৃপক্ষ এ বন্ডের কোনো বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিলে তা বাস্তবায়ন
করা হবে। অন্যথায় পর্ষদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হবে।
চলতি ২০১৯ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সাউথইস্ট
ব্যাংকের ইপিএস আগের হিসাব বছরের একই সময়ের চেয়ে কমেছে। আলোচ্য সময়ে ব্যাংকটির সম্মিলিত
ইপিএস হয়েছে ৫৮ পয়সা, আগের
হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৭৬ পয়সা। এ হিসাবে তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস কমেছে ১৮ পয়সা
বা ২৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
অবশ্য তৃতীয় প্রান্তিকে কমলেও তিন প্রান্তিক (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) মিলে
সাউথইস্ট ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে ব্যাংকটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা
৮২ পয়সা, আগের
হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ১৩ পয়সা। এ হিসাবে তিন প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির
ইপিএস বেড়েছে ৬৯ পয়সা বা ৩২ দশমিক ৩৯ শতাংশ। ৩০ সেপ্টেম্বর ব্যাংকটির সম্মিলিত এনএভিপিএস
দাঁড়িয়েছে ২৬ টাকা ৮৪ পয়সা,
আগের হিসাব বছরের একই তারিখে যা ছিল ২৬ টাকা ৮০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের
১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে সাউথইস্ট ব্যাংক। এ সময়ে ব্যাংকটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে
২ টাকা ৩৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়ায় ২৬ টাকা ৬৬ পয়সা।
রানার অটোমোবাইলস লিমিটেড
ময়মনসিংহের ভালুকায় বিদ্যমান কারখানায় একটি নতুন
থ্রি-হুইলার
প্লান্ট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রানার অটোমোবাইলসের পর্ষদ। বিদেশী অংশীদারের সঙ্গে
চূড়ান্ত চুক্তি হওয়া সাপেক্ষে নতুন এ প্লান্ট স্থাপন করা হবে। এছাড়া প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে
সংগৃহীত তহবিল ব্যবহার পরিকল্পনায়ও পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটির পর্ষদ।
এজন্য বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের
পাশাপাশি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছ থেকেও
অনুমোদন নেবে রানার অটোমোবাইলস।
নতুন পরিকল্পনা অনুসারে, চেসিস
ওয়েল্ডিং লাইন স্থাপনে ১২ কোটি ১৮ লাখ,
বডি ওয়েল্ডিং লাইন স্থাপনে ৭ কোটি ১০ লাখ, পেইন্ট
বুথ স্থাপনে ২৭ কোটি ৭২ লাখ এবং ভেহিকল অ্যাসেম্বল ও টেস্টিং লাইন স্থাপনে ১৬ কোটি
টাকা ব্যয় করবে রানার। দেশের সম্ভাবনাময় বাজার ধরতে বিদ্যমান টু-হুইলার প্লান্টের পাশাপাশি সিএনজি/এলএনজিভিত্তিক থ্রি-হুইলার প্লান্ট স্থাপন করবে কোম্পানিটি।
নতুন ম্যানুফ্যাকচারিং প্লান্টে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতি মাসে তিন হাজার ও বছরে ৩০ হাজার
ইউনিট থ্রি-হুইলার
উৎপাদন করা সম্ভব হবে।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ
ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে রানার অটোমোবাইলসের পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব বছরে
কোম্পানিটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৭ পয়সা। ৩০ জুন সম্মিলিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে
৬৫ টাকা ৪৯ পয়সা। ২৫ নভেম্বর বেলা ১১টায় রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত ট্রাস্ট মিলনায়তনে
কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত
রেকর্ড ডেট ছিল ২৫ অক্টোবর। আর আইপিও তহবিল ব্যবহার পরিকল্পনায় পরিবর্তনসংক্রান্ত ইজিএম
আগামী ১৭ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় ট্রাস্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ১৯ নভেম্বর।
পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স
কোম্পানি লিমিটেড
ব্যবসা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে চার জেলায় জমি কেনার
সিদ্ধান্ত নিয়েছে পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ। এর মধ্যে বরিশালে ১০
শতক, পটুয়াখালীতে
৫ দশমিক ৩৬, ভোলায়
৭ দশমিক ৭৫ ও পাবনায় ১২ দশমিক ২০ শতক জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি।
বরিশাল সদরে পাঁচতলা একটি ভবনসহ ১০ শতক জমি কেনার
সিদ্ধান্ত নিয়েছে পপুলার লাইফের পরিচালনা পর্ষদ। নিবন্ধন ব্যয় বাদে জমিটির দাম নির্ধারণ
করা হয়েছে ৫ কোটি টাকা। পটুয়াখালী সদরে পাঁচতলা একটি ভবনসহ ৫ দশমিক ৩৬ শতক জমি কেনাার
সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি। নিবন্ধন ব্যয় বাদে এ জমির মূল্য ধরা হয়েছে ২ কোটি ৬৮
লাখ টাকা। ভোলা সদরে তিনতলা একটি ভবনসহ ৭ দশমিক ৭৫ শতক জমি কিনবে পপুলার লাইফ। নিবন্ধন
ব্যয় বাদে এ জমির মূল্য ধরা হয়েছে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। পাবনা সদরে চারতলা একটি ভবনসহ
১২ দশমিক ২০ শতক জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ। নিবন্ধন ব্যয়
বাদে এ জমির মূল্য ধরা হয়েছে ২ কোটি ৬২ লাখ টাকা।
রেনাটা লিমিটেড
সাবসিডিয়ারি কোম্পানি রেনাটা অনকোলজি লিমিটেডকে একীভূত
করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেনাটা লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। কোম্পানি আইন, ১৯৯৪-এর
২২৮ ও ২২৯ নং ধারা অনুযায়ী এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে। তবে এর আগে কোম্পানিটিকে
বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের
ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের অনুমোদন নিতে হবে।
এছাড়া নিজেদের অনুমোদিত মূলধন বর্তমানের ১০০ কোটি
থেকে বাড়িয়ে ২৫০ কোটি টাকায় উন্নীত করবে রেনাটা। এ লক্ষ্যে কোম্পানিটির সংঘস্মারক ও
সংঘবিধির সংশ্লিষ্ট ধারায় পরিবর্তন আনবে তারা। এসব বিষয় পর্যালোচনার জন্য আগামী ২১
ডিসেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজধানীর মিরপুরে নিজেদের করপোরেট সদর দপ্তর প্রাঙ্গণে ইজিএম
আহ্বান করেছে কোম্পানিটি। এ-সংক্রান্ত
রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।
এদিকে ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের
মোট ১১০ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে রেনাটার পরিচালনা পর্ষদ। এর মধ্যে ১০০
শতাংশ নগদ লভ্যাংশ। আর বাকি ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আগামী ২১ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় কোম্পানির
করপোরেট সদর দপ্তর প্রাঙ্গণে ৪৬তম এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ
করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।
স্টাইলক্রাফট লিমিটেড
ভবিষ্যতে নিজেদের প্রডাক্ট লাইন বাড়ানোর জন্য বিএমআরইর (ব্যালান্সিং, আধুনিকায়ন, বিস্তার
ও প্রতিস্থাপন) উদ্যোগ
নিয়েছে স্টাইলক্রাফট লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। এ কাজে কোম্পানিটি ৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা
বিনিয়োগ করবে।
৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের
১৫০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে স্টাইলক্রাফটের পর্ষদ। সমাপ্ত হিসাব
বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭ টাকা ৭৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৩ টাকা ৮ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)।
৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৬৬ টাকা ৭ পয়সা, আগের
হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৫৮ টাকা ৩৩ পয়সা
(পুনর্মূল্যায়িত)। আগামী
১৫ ডিসেম্বর বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর গুলশান-১-এ অবস্থিত স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে কোম্পানির
৩৬তম এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত
রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৮ নভেম্বর।
বিকন ফার্মা
কোম্পানি সম্প্রসারণে ময়মনসিংহের ভালুকায় ৭৩ শতকের
একটি ফাঁকা জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পরিচালনা
পর্ষদ। জমিটির মূল্য ধরা হয়েছে হয়েছে ১ কোটি ৫ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৯ হিসাব
বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে বিকন ফার্মার
পরিচালনা পর্ষদ। ঘোষিত লভ্যাংশ ও অন্যান্য বিষয়ে আলোচনার জন্য আগামী ২৪ ডিসেম্বর ময়মনসিংহের
ভালুকায় নিজেদের নিবন্ধিত কার্যালয়ে এজিএম আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ
করা হয়েছে ১৭ নভেম্বর। সমাপ্ত হিসাব বছরের কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল
৫৫ পয়সা। ৩০ জুন এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৯০ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল
১২ টাকা ৯৯ পয়সা।