ন ডরাই

‘সার্ফিং এখন আমার নেশা’

ফাহমিদা তাপসী

সমুদ্র, সার্ফিং আর উঁচু ঢেউগুলো চোখের পলকে পার করে চলা সার্ফারকে নিয়ে গল্প। যেখানে স্থান পেয়েছে প্রেম, সংসার আর হারনা মানার গল্পগুলো। গল্পটা কী, তা এখনো স্পষ্ট না হলেও এতটুকু ধারণা করাই যায়। বলছিলাম চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় নির্মিত এবং সার্ফিং নিয়ে দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ডরাই-এর কথা। তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লিখেছেন ভারতীয় চলচ্চিত্র পিংক-এর চিত্রনাট্যকার শ্যামল সেনগুপ্ত। সম্প্রতি ইউটিউবে অবমুক্ত করা হয়েছে চলচ্চিত্রের প্রথম গানযন্ত্রণা ২৯ নভেম্বর মুক্তির কথা রয়েছে চলচ্চিত্রটি। এখানে দুটি প্রধান চরিত্রে রূপ দিয়েছেন শরীফুল রাজ সুনেরাহ্ বিনতে কামাল সাহসী সার্ফার গার্ল চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুনেরাহ্। আজকের আয়োজনে তিনি কথা বলেছেন চলচ্চিত্র এবং এটি ঘিরে তার বিভিন্ন অভিজ্ঞতা নিয়ে— 

সার্ফিং পারতেন আগে?

আগে পারা তো দূরের কথা, সত্যি কথা বলতে সার্ফিং যে বাংলাদেশে হয়, এটাই আমার জানা ছিল না। আমি এটা প্রথম জানতে পারি ডরাইয়ের প্রযোজক পরিচালকের কাছে। যখন আমাকে বলা হলো, চলচ্চিত্রের প্রয়োজনে আমাকে সার্ফিং শিখতে হবে, তখন পর্যন্ত আমি বুঝিনি এটা যে এত কঠিন বিষয়। শেখা শুরু করার আগে খানিকটা ভয় লেগেছিল, তবে ভাবছিলাম যেকোনো কিছু শুরু না করলে আসলে শেখা হয় না। এভাবেই কক্সবাজারে সার্ফিং শেখা শুরু। এখন সার্ফিং শুধু আমার ভালো লাগার কাজই না, বরং নেশা হয়ে গেছে।

কতটা সময় লেগেছিল আয়ত্ত করতে

পুরো বিষয়টা আসলে সার্ফিং বোর্ডে দাঁড়ানো, শরীর নিয়ন্ত্রণে রেখে এগিয়ে চলার কৌশল আয়ত্তে নিয়ে আসার ওপর নির্ভর করে। এরপর অনুশীলন করার ওপর নির্ভর করে কে কতটা ভালো পারবে। সার্ফিং বোর্ডে দাঁড়ানোর কৌশলটি আয়ত্তে নিতে আমার দুদিন সময় লেগেছিল। মনে আছে প্রথম দিন খুব কষ্ট হচ্ছিল। এরপর দাঁড়ানো শিখেছি দ্বিতীয় দিনেই। তবে ধীরে ধীরে প্যাডেল চাপা, একেকটা ঢেউ কেটে বের হওয়াএসব বিষয় পেরে উঠতে চার মাস লেগেছে। পুরো বিষয়টি যখন মোটামুটি আয়ত্তে এসেছে, তখন আমি আর শরীফুল রাজ ( চলচ্চিত্রের আরেকটি প্রধান চরিত্র) টানা দুই মাস অনুশীলন করেছিলাম।

বলছিলেন সার্ফিংয়ের নেশা টানে আপনাকে...

গত বছরের সময়ে কিন্তু আমরা কক্সবাজারে ডরাইয়ের শুটিং করছিলাম। বছর আমার

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন