চলতি ২০১৯ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯৪ পয়সা। এ সময়ে ব্যাংকটির এককভাবে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে সম্মিলিত ও একক ইপিএস ছিল যথাক্রমে ১ টাকা ৭৩ পয়সা ও ১ টাকা ৭৫ পয়সা। এ হিসাবে তিন প্রান্তিকে ব্যাংক এশিয়ার ইপিএস বেড়েছে সম্মিলিতভাবে ২১ পয়সা ও এককভাবে ২০ পয়সা।
তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সম্মিলিত
ও এককভাবে ব্যাংকটির ইপিএস হয়েছে ৮৮ পয়সা করে, ২০১৮ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে যা
ছিল যথাক্রমে ৬৮ পয়সা ও ৭০ পয়সা।
৩০ সেপ্টেম্বর সম্মিলিতভাবে ব্যাংক
এশিয়ার শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য
(এনএভিপিএস)
দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৩৪ পয়সা, এককভাবে
যা ২১ টাকা ৪৭ পয়সা। ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সম্মিলিত ও একক এনএভিপিএস ছিল
যথাক্রমে ১৯ টাকা ৭০ পয়সা ও ১৯ টাকা ৮৩ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের
জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে ব্যাংক এশিয়া। এর মধ্যে ৫ শতাংশ
নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। সমাপ্ত হিসাব বছরে ব্যাংকটির সম্মিলিত ইপিএস হয়েছে ২
টাকা ১ পয়সা, যা আগের হিসাব বছরে ছিল ১ টাকা ৯০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর সম্মিলিত
এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৯ টাকা ৮৯ পয়সা,
আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৮ টাকা ৮৫ পয়সা।
২০১৭ হিসাব বছরে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ
স্টক লভ্যাংশ দেয় ব্যাংক এশিয়া। ২০১৬ হিসাব বছরে ব্যাংকটি ১২ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ
দিয়েছিল। এছাড়া ২০১৫ হিসাব বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদের পাশাপাশি ৫ শতাংশ স্টক
লভ্যাংশ পেয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারহোল্ডাররা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল
ব্যাংক এশিয়া শেয়ারের সর্বশেষ ও সমাপনী দর ছিল ১৯ টাকা ৬০ পয়সা।