বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণে দেশের শিল্পী ও টিভিকে প্রাধান্য দেয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশে টেলিভিশন চ্যানেলগুলো বিজ্ঞাপনের ওপরই চলে এবং আমাদের দেশে এখন ৩৩টি টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচারে আছে, ৪৫টির লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। এ টেলিভিশন চ্যানেলগুলো বিজ্ঞাপনের আয়ের ওপর নির্ভরশীল। এখানে শত শত নয় কয়েক হাজার সাংবাদিক, সংবাদকর্মী এগুলোর সঙ্গে যুক্ত। শুধু সাংবাদিক, সংবাদকর্মীই নয়, এর সঙ্গে আরো নানাবিধ ব্যবসাও যুক্ত। যেটি আমাদের অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয় সম্মেলন কক্ষে দেশের কেবল নেটওয়ার্ককে ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আনার লক্ষ্যে আয়োজিত সভার শুরুতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, কিন্তু আমরা দেখতে পেয়েছি, বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনগুলো বিদেশী চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচার করা হয়, অর্থাৎ বাংলাদেশী পণ্যের বিজ্ঞাপন বিদেশী চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছিল, বিদেশী বিজ্ঞাপন তো আছেই। এক্ষেত্রে আইন অনুযায়ী কোনো ধরনের বিজ্ঞাপনেই বিদেশী চ্যানেলের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রদর্শিত হতে পারে না। আমরা এ নির্দেশনা জারি করার পর আইনটি মনে করিয়ে দেয়ায় বাংলাদেশী পণ্যের বিজ্ঞাপন বিদেশী চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচার বন্ধ হয়েছে।’
‘কিন্তু এখনো বিদেশী চ্যানেলের মাধ্যমে বিদেশী বিজ্ঞাপন বাংলাদেশে প্রদর্শিত হচ্ছে’
জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এর মধ্যে অনেকগুলো মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেশেও বাজারজাত করা হয়, বিদেশেও বাজারজাত করা হয়। যদিও বাংলাদেশে বিদেশী বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ হয়েছে কিন্তু বিদেশী পণ্যের বিজ্ঞাপন আইন অনুযায়ী প্রদর্শন করা যায় না এবং এটি আইনের লঙ্ঘন। এগুলো আলোচনা করার জন্যই আজকে যারা সম্প্রচারের সঙ্গে যুক্ত তাদের রাখা হয়েছে। আমাদের শিল্পীদের বঞ্চিত করে বাইরের শিল্পী দিয়ে বিজ্ঞাপন বানানোর ওপর কী পরিমাণ ট্যাক্স হবে, তা
